Ove সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা [ ଓ ଦୀର୍ଘ ୩୧୩ সায়ণাচাৰ্য্যের মতে অশ্বরূপধারী অগ্নি দেবতা এই মন্ত্রের উপাস্য । তিনি এই অর্থ BBDBDB DBDD YYS DBEB KK DBB BDDB DBDD DOD S DBDDDYSS Sig ধ্যাখ্যা হইতে এমন কিছুই প্ৰমাণ পাওয়া যায় না যে, ইহাই উক্ত মন্ত্রোয় প্রকৃত অর্থ DD LDKKKLD DBB BDuB DBDD L gS DBLL LB BD BK DDB LBDBB পদার্থ। এ বিষয়ের সুস্পষ্ট প্রমাণ ব্যতিরেকে সায়ণাচাৰ্যোর মতানুযায়ী ভাষ্য স্বীকার করা যায় না। সায়ণাচাৰ্য্য প্রকরণ বিচার করিয়া এ মন্ত্রের ব্যাখ্যা করেন মাই, কারণ প্রকরণ বিচার করিলে প্ৰতীয়মান হয় যে, এই মন্ত্রের উপাস্য দেবতা ইন্দ্ৰ ব্যতীত কেহই নহেন । যদি সায়ণাচাৰ্য্যের ভাষ্য আমরা অস্বীকার করি, তাহা হইলে বৈদিক মন্ত্রের অর্থ প্ৰত্যয় হওয়া বোধ হয় একেবারেই দুঃসাধ্য হইয়া উঠে। দধিক্ৰাবা ও অশ্ব শব্দ ব্যতীত অন্য শব্দগুলি গুণবাচক ভাবে ব্যাখ্যাত হইয়াছে এবং আমাদেরও বিশ্বাস যে সে গুলি গুণবাচক বিশেষণ । জিষ্ণোঃ অর্থে জয়শীলস্য। এই মন্ত্রে ইন্দ্রের চারিটি নাম দেওয়া হইয়াছে যথা-দধিক্ৰাবা, জিষ্ণু, অশ্ব ও বাজী। দধিক্ৰাবা শব্দের নিরুক্তসম্মত অর্থ আমরা স্বীকার করিতে বাধ্য। “দধৎ ক্রামতি” ইতি দধিক্ৰাবা, যিনি প্রথমতঃ ধারণ করেন এবং পশ্চাৎ বা পর মুহুর্তেই অতিক্রম করেন। যে ব্যক্তিই এই প্রকার ব্যাপারে সমর্থ হয়েন, তিনিই দধিক্ৰাবা । যে কোন বিষয়েই হউক, প্ৰথমে আক্রমণ ও পরীক্ষণেই তঁহাকেও অতিক্রম করা দধিক্ৰা বা দধিক্ৰাবা শব্দের প্রকৃত নিরুক্তিসঙ্গত অর্থ। ইন্দ্ৰকে এই মন্ত্রে জেতা বলিয়া উপাসনা করা হইতেছে এবং জেতার গুণ গুলি নানারূপে সরল ভাবে বর্ণিত হইতেছে। জেতার জয়লাভের অঙ্গগুলি বিশ্লেষণ করিয়া ইন্দ্রদেবতার স্তুতি পাঠ করিতেছেন। জয়লাভের অন্তর্ভূত ক্রিয়াগুলির বিশ্লেষণ করিলে দেখা যায় যে জেতা প্ৰথমেই আক্রমণ করেন এবং পরীক্ষণেই অতিক্রম করেন। এই গুণ বৰ্ণনা করিয়া ঋষি বলিতেছেন যে, ইন্দ্ৰ দধিক্ৰাবা সুতরাং জিষ্ণু, পরেই ইন্দ্ৰকে অশ্ব বলিয়া স্তৰ করিয়াছেন। অশ্ব অর্থাৎ আকাশ ব্যাপ্তি করিবার ক্ষমতাবিশিষ্ট বা অনলস গুণবিশিষ্ট । এবং বাজী অৰ্থাৎ বেগবান। এই সকল গুণবিশিষ্ট ইন্দ্রের নিকট বামদেব ঋষি স্তব করিতেছেন ঃ-“নুরভি নো মুখাকরখা প্ৰাণ আয়ুংষি তারিষৎ ।” সুরভি অর্থে সুন্দর অর্থাৎ পঞ্চজ্ঞানেক্রিয়েকে আকৃষ্ট রাখিবার ক্ষমতাযুক্ত, মনোহারী ও সর্বাঙ্গসুন্দর। সুরভি অর্থে মাত্র সুগন্ধিযুক্ত বলিয়া স্বীকার করা যায় না । ভাষাতত্ত্ব অনুসন্ধান করিলে দেখা যায় যে ভাষায় ব্যবহৃত শব্দ সকল প্ৰথমতঃ অতি সাধারণ ভাবে ব্যবহৃত হুইয়া ক্রমশঃ কোন বিশেষ সংজ্ঞাবাচক হইয়া উঠে। জ্বরতি শব্দের পক্ষেও সেইজন্য সামান্য সংজ্ঞা কল্পনা করা এস্থলে যুক্তিসিদ্ধ। ‘মুখ’ শব্দে বঙ্গভাষায় ব্যবহৃত মুখ বুঝায় কি না, তদ্বিষয়ে আমাদিগের সন্দেহ আছে। উক্ত প্ৰকার সাধারণ বা সামান্য ভাব কল্পনা করিলে ‘মুখ’ শব্দে শরীর বুঝা যায় এবং হিন্দী ভাষায় বদন শব্দটী এই সংজ্ঞাবাচক উক্ত মন্ত্রে ব্যবহৃত শব্দগুলির এই প্ৰকার সাধারণ সংজ্ঞা কল্পনা করাই যুক্তিসিদ্ধ এবং তাৰ কল্পনা করিলেই উক্ত মন্ত্রের প্রকৃত অর্থপ্রত্যয় হইবু। এই কল্পনাসিদ্ধ অর্থটী SuD DB D S SBB BBBDD u DD DDBBS BDD DiS BDD DBD S DBB
পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বাদশ ভাগ).pdf/১৪২
অবয়ব