পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বাবিংশ ভাগ).pdf/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

è ŇOys সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা езе মতের প্রামাণ্য প্ৰথমে খণ্ডন করেন। তৎপরবর্তী রামাজুজ, মধবাচাৰ্য্য প্রভৃতি বৈষ্ণৰ ভাষ্যকারগণ পাঞ্চরাত্ৰ মতের সমর্থনা করিলেও পাশুপতাদর্শনের অগ্রামাণ্য বিষয়ে শঙ্করাচাৰ্য্যের সহিত একমত হন। কেছুই পাণ্ডপতাদর্শনের সমর্থনে অগ্রসর হন নাই। g YY EHEtBDBB iBDD gD BB DDB tBBBS DDD DDDD DBL বে এই মত সুপ্রচলিত ছিল, তাহা তাহদের গ্ৰন্থ হইতে বুঝা যায়। এক্ষণে মাধবাচাৰ্য্যের সংক্ষিপ্ত বিবরণই ঐ মত জানিবার একমাত্র উপায় । পাশুপতা-মতাবলম্বিগণ মহাদেবকেই পরমেশ্বর বলেন। তাহারা জীবকে “পণ্ড” শব্দে অভিহিত করেন এবং জীবগণের অধিপতি বলিয়া পরমেশ্বরকে পশুপতি আখ্যায় আখ্যাত করেন। ইহঁদের মতে পরমেশ্বর জীবগণের কৰ্ম্মনিরপেক্ষ হইয়া জগৎ সৃষ্টি করিয়াছেন, BD DSDBD BB BD D YDBKS BD DiDB BB DBBDBD D EE দার্শনিকগণ পাশুপত মতের এই অংশ পরিত্যাগ করিয়াছেন। তাহারা বলেন, যে ব্যক্তি যেরূপ কৰ্ম্ম করিয়াছে, পরমেশ্বর তাহাকে তদনুরূপ ফল প্ৰদান করেন। অতএব পরমেশ্বর কৰ্ম্মাদিসাপেক্ষকৰ্ত্তা। তাহারা আরও বলেন, এই মতই যুক্তিসিদ্ধ ; কারণ, দেখ, যদি কেবল পরমেশ্বরের ইচ্ছানুসারেই সমস্ত সম্পন্ন হইত, তবে তিনি আমাদের আহারবিহারাদির উপায়স্বরূপ হস্ত-পদাদির সৃষ্টি করিবেন কেন ? আর নানাবিধ ভোজ্য দ্রব্য সৃষ্টি করিবারই বা আবশ্যকতা কি ? তাহার ইচ্ছা হইলেই ত ভোজনাদি সকল কৰ্ম্মই অনায়াসে মুনিম্পন্ন হইতে পারিত। আর দেখা যাইতেছে, কেহ প্ৰাসাদতুল্য গৃহে DBDBDDB BBDDB BDLD DBD DBS DBDDBD EBB D LDBLYBuBDB iiBuBLDDDLS কেহ অমৃততুল্য সুস্বাছ দ্রব্য ভোজন করিয়া অতিতৃপ্তিবশতঃ তাহাও ঠেলিয়া ফেলিতেছে, কাহারও পক্ষে বা পথে পরিত্যক্ত 'উচ্ছিষ্ট কদৰ্য্য অল্পও দুলভ। কেহ নৃত্য-গীতাদি sBBDDB BBDDBBD DB BDD DBBSDBDDBDLD KB BD ttuDS LLgS rD LiDB জািত ক্ষণকাল যাপন করাও দুঃসহ। এই সকল দেখিয়া ইহা অবশ্যই স্বীকার করিতে হইবে যে, তত্তৎব্যক্তির পূর্বকৃত সুকৃত-চুম্বইেতই তাহদের বিসদৃশ ফলভোগের কারণ, অন্যথা কখনই এরূপ ঘটিতে পারিত না । কেন না, পরমেশ্বর পরম করুণাময়, সকলেরই পিতৃস্বরূপ ও হিতৈষী। তাহার দেহের মুনতা ৰা, আধিক্য নাই এবং এক জনের মুখ ও আর এক জনেয় দুঃখ হউক, ইহাও তাহার অভিপ্রেতি নহে। যদি কেৰল তাহারই ইচ্ছাক্রমে সমস্ত হইত, তবে সকলেই সুখী হইত।-কেহই দুঃখী থাকিত না। তঁহারই ইচ্ছাক্রমে আমাদের যে কিঞ্চিৎ কর্তৃত্ব-শক্তি আছে, আমরা সেই শক্তি তাহার অভিপ্ৰায়ের বিরুদ্ধে নিযুক্ত করি বলিয়াই, আমরা নানাবিধ দুঃখ ভোগ করি। অতএব যাহার যেরূপ কৰ্ম্ম, পরমেশ্বর তাহাকে তদনুরূপ ফলভোগে নিযুক্ত করেন বলিয়া, পরমেশ্বর যে কৰ্ম্মাদিসাপেক্ষ-কর্তা, তাহাতে সন্দেহ কি ? পরমেশ্বরের কৰ্ম্মনিরপেক্ষত স্বীকার করিলে, তাহার উপায় বৈষম্য ও নৈশ্বর্ণ্য, এই দুই দোষ আরোপিত করা হয়।