পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বাবিংশ ভাগ).pdf/৩৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন ১৩২২ ] নেহ ও লেহ শব্দের উৎপত্তি R dS क्ह् ऊर्ध्नि लूरॆ ५३ अहं न अत्रांश्नन्विज्ञा वश्यम् ॥ কাউ৭ উচ্চবচিঅং তুহ দংসণলেহুল পড়িআ ৷ কথং তদাপি ত্বয়া ন জ্ঞাতং যথা সা আসিন্দিকানাং বহুনাম । BBD DBDBDDD BDD DDDBBBL BBuL -গাথা সপ্তশতী, ৭৯৭ ৷৷ অমরসিংহ তাহার কোষে লিথিয়াছেন,-“কামোছভিলাষন্তৰ্যশ্চ স মহাল্লালসা।” লালসা অর্থে অতিশয় আকাঙ্ক্ষা । মেদিনীকোষে লালসা শব্দের অর্থ লিখিত হইয়াছে-ঔৎসুক্য। DDuDuDu BBBDBDBuSaBB DDDS LLDL DBDBL S SBDDD i BBBDD uHiBB লা-লোপে ‘লোহ’, ’’ বা ল-লোপে ‘লোহা’ উপরিকথিত যে কোন অর্থে পদাবলী-সাহিত্যের লেহরূপে ব্যবহৃত হইতে পারে বলিয়া আমাদের বোধ হয়। চণ্ডীদাসের পদাবলীর এক TCM VENTU,- সে হেন নাগর VQC63 753 জগৎ দুল্লভ লোহা । छ् cश्न नांशंऔ গ্রেমের আগরী কেন বাড়াইলি লোহা ৷” উপরি লিখিত পদাংশের যে দুই স্থলে লেহ শব্দ দেখা যাইতেছে, তাহাতে বোধ হয়, লালসা শব্দের কথিত অর্থ অসঙ্গত হইবে না। সখী কহিতেছেন,-সেই গুণের সাগর নগর শ্ৰীকৃষ্ণ, যাঁহাকে আকাঙ্ক্ষা করা জগতের (জগদ্বাসীর) পক্ষে দুর্লভ, তুমি প্ৰেমিকার অগ্রগণ্য নাগরী হইয়া কেন তাহাতে অভিলাষ বাড়াইলে ? এই ঔৎসুক্য, অভিলাষ, আকাজক্ষা এবং শ্ৰদ্ধা অর্থ হইতেই পাৱৈ পদাবলী-সাহিত্যে স্নেহ, প্রীতি ও প্ৰেম অর্থে “লেহ” শব্দের ব্যবহার হইয়া থাকিবে, এরূপ বিবেচনা করা, বোধ হয়, অসঙ্গত হইবে না। । শ্ৰী তারা প্ৰসন্ন ভট্টাচাৰ্য্য