পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૭૨ नाऊिा-श्रशिक्षा-श्रमिका । [ কাৰ্ত্তিক नैौनव्रऊन বাবু স্বীয় প্রবন্ধে, রামমোহনের রামায়ণ লক্ষ্য করিয়া বলিয়াছেন, “এই দুই খানি ( কৃত্তিবাসের রামায়ণ ও রামরসায়ন ) ব্যতীত আরও একখানি রামায়ণ আছে।” এতদ্বারা অনুমান করা যায়, ঐ তিন খানি রামায়ণের অতিরিক্ত অন্য কোন রামায়ণের অস্তিত্ব তিনি অবগত নহেন। আমরা আজ চতুর্থ একখানি রামায়ণের উল্লেখ করিব। এই রামায়ণ ৮ জগৎরাম রায়ের বিরচিত। সাৰ্দ্ধ দুই শত বৎসরের অধিক কাল পূৰ্ব্বে বাঁকুড়া জেলার অন্তৰ্গত মহিষাড়া পরগণার উত্তরপশ্চিম ভাগে দামোদরতীরে ভুলুইনামক গ্রামে জগৎরাম রায় আবিভূতি হয়েন। ইনি প্ৰসিদ্ধ বাঙ্গালা মহাভারতকার কাশীরাম দাসের সমসাময়িক ; যে সময় কাশীরাম সিঙ্গিগ্রামে বসিয়া অষ্টাদশ পৰ্ব্ব মহাভারত লিখিতেছিলেন, প্ৰায় ঠিক সেই সময়ে ভুলুইয়ে বসিয়া জগৎরাম সমগ্র রামায়ণ কবিতার রসশালিনী ভাষায় লিপিবদ্ধ করেন। অতএব প্রাচীনতাংশে জগৎরামের রামায়ণ রামমোহনের রামায়ণ অপেক্ষা অধিকতর মূল্যবান। জগৎরাম সমগ্র রামায়ণ মহাকাব্য শেষ করিয়া, ভগবতীকে প্ৰসন্ন করিবার জন্য শ্ৰীরামচন্দ্ৰ লঙ্কায় শরৎকালে যে দুর্গাপূজা করিয়াছিলেন—তদবলম্বন পূর্বক স্বীয় কল্পনাপ্রভাবে "হুৰ্গাপঞ্চারাত্রি” নামে একখানি খণ্ডকাব্য রচনা করিতে আরম্ভ করেন, এবং তাহার ষষ্ঠী, সপ্তমী ও অষ্টমীর বিষয় বর্ণনা পূৰ্ব্বক নিজপুত্র রামপ্রসাদকে নবমী ও দশমীর পালা লিখিতে আদেশ দেন। কাব্যের উপসংহারে পুত্র রামপ্রসাদ এইরূপ ব্যক্ত করিয়াছেন :- “পিতা জগৎরাম মোর রামপরায়ণ, ঘেঁহু কাব্য রচিলা অদ্ভুত রামায়ণ, *थनिन १iन भgक्षT-3न दिवङ्ग - তিন দিবসের গান করিলা রচন ; নবমী দশমী দুই দিবসের গান, DD BDBBBDL LLL D DBDD অঙ্গীকার কৈ নু আমি পিতার বচনে, আগু পাছু কিছু মাত্র না। গণিনু মনে। 兼 弹 豪 锋 ভুজ-রস্ক-রস-চন্দ্ৰ শক পরিমাণে, মাধব মাসেতে, শুক্লপক্ষ শুভদিনে, ষোড়শ দিবসে পুথি হৈল গুরুবারে, সমাপ্ত দশমী পালা হৈল এতদূরে।” শেষোক্ত চারি পঙক্তি পাঠে বুঝা যায়, ১৬০২ শকের ১৬ই বৈশাখ শুক্লপক্ষীয় বৃহস্পতিবারে ‘দুর্গাপঞ্চরাত্রি’ গ্ৰন্থ পরিসমাপ্ত হয়। জগৎরামের রামায়ণ যে, ইহার পূৰ্বেই রচিত DDDBSuD DBBDB DBDB DDBD DDBDDS DBDD BDBDBBB B sKSSDB কবিতাপ্রসঙ্গে রামপ্ৰসাদ লিখিয়াছেন :-