পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন। ১৩০২ ] কবিরঞ্জন রামপ্ৰসাদ 'সেন । \988 কাশীতে মোলেই মুক্তি, এ বটে শিবের উক্তি। ওরে সকলের মূল ভক্তি, মুক্তি তার দাসী৷” DDDSB DBBDBB BDDD BDD DBBBD DBBBDBDS BBDD SS SDDDD DBDDBD চারি দিকে বিকীর্ণ হইল। সকলেই তাহার সমাদর করিতে লাগিল। কিন্তু দৰ্শনশাস্ত্রের সহিত ভক্তিশাস্ত্রের চিরকালই বিরোধ। দার্শনিক, ভক্তকে অবজ্ঞার ভাবে দেখিয়া থাকেন। অন্যের কথা কি কহিব, স্বয়ং চৈতন্যদেবই, তাহার নবজীবন লাভ হইবার পূর্বে, বৈষ্ণবদিগকে নানা প্রকারে লাঞ্ছনা করিতেন। সুতরাং বঙ্গদেশের অদ্বিতীয় দার্শনিক বলরাম তর্কভূষণ মহাশয় যে, রামপ্রসাদকে ঘূণা করিবেন, ইহা আশ্চৰ্য্য নহে। একদা রামপ্রসাদ তর্কভূষণ মহাশয়ের চতুষ্পাঠীর নিকট দিয়া যাইতেছিলেন। তর্কভূষণ মহাশয় তঁহার কোন ছাত্রকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, “ঐ দেখি মাতালটা যাচ্ছে।” রামপ্ৰসাদ কোন কথা বলিলেন না, কিন্তু নিম্নলিখিত গান দুইটী গাইতে গাইতে গমন করিলেন - “ওরে সুরাপান করিনে আমি, সুধা খাই জয় কালী বলে। মন মাতালে মাতাল করে, মদ মাতালে মাতাল বলে। গুরুদত্ত গুঢ় লৈয়ে, প্ৰবৃত্তিমসলা দিয়ে মা, আমার জ্ঞানসুরীতে চুয়ায় ভাটী, পান করে মোর মন মাতালে। মূল মন্ত্র যন্ত্র ভরা, শোধন করি বলে তারা মা ; রামপ্রসাদ বলে এমন সুরা, খেলে চতুৰ্ব্বৰ্গ মেলে ৷” “রসনে কালী নাম রটরে । মৃত্যুরূপা নিতান্ত ধরেছ জঠরে। কালী যার হৃদে জাগে, তর্ক তার কোথা লাগে। এ কেবল বাদার্থ মাত্র, খুজতেছে ঘট পটারে। রসনারে কর বশ, শুষ্ঠামানামামৃত রস । তুমি গান কর পান কর, সে পাত্রের পাত্ৰ বটরে৷ সুধাময় কালীনাম কেবল কৈবল্যধাম। করে জপনা, কালীর নাম কি তব উৎকট রে৷ শ্রুতি রাখি সত্ত্বগুণে দ্বি অক্ষরে কর মনে । প্ৰসাদ বলে দোহাই দিয়া কালী বলে কাল কাট রে ॥” বোধ হয়, ইহার পর তর্কভূষণ মহাশয়, রামপ্রসাদের প্রতি আর কোন প্রকার ঘূণা 25क बांका (अंग्रां कtशन नाई। 8 \)