পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

፻፷፰፻፶፫ ሳ ሻኑ Wኳሶ /,w(MÉኳ M8ጽ*፳ጳw8(ጰኒ ፳፻፶ ሥ! S S ESSSSSSSSL LcLAAASSSSSSSLSLSSSLSLESSYSSEESSES SZTESLE0ErOL ጏmኩ'ቆ ಟ್ವಿ; క్స్టి ಟ್ಲಿ! k 18.8 ჭწყ: * 'ኅ'ኳ } y l [. "ሃ ! ፬፻፶ (ኻ 3ši BDDBD tDDB BD DD BDBBDB BDB S DDB BDB DBS DD SiDu ESSS হইয়াছে বুঝিতে পারিয়া, রামপ্রসাদ কালীর একটী প্রতিমা গড়িয়া রাজনীযোগে তাহার পূজা করিলেন, এবং পর দিবস তাঁহার কয়েক জন প্রতিবাসীর সহিত সেই প্রতিমা খানিকে গঙ্গাতীরে লইয়া গেলেন। কেহ জানিত না যে, রামগ্ৰসাদের শেষ দিন উপস্থিত। যে হেতু, তাহার দেহে কোন প্রকার পীড়ার চিহ্ন প্রকাশ পায় নাই। যাহা হউক, রামপ্রসাদ গঙ্গায় অবতরণ করিলেন, এবং এক গলা জলে দাড়াইয়া ক্ৰমান্বয়ে চারিট সংগীত গাইলেন। চতুর্থ গানটীর শেষ চরণটী “মাগো, ও মা আমার দফা হলো রফী, দক্ষিণা হয়েছে”। উচ্চারণ করিব মাত্র তঁহার ব্ৰহ্মরন্ধ, ফাটিয়া গেল। তাহার পবিত্র আত্মা দিব্য ধামে যাত্ৰা করিল। আমরা সংক্ষেপে রামপ্রসাদ সেনের জীবনী বিবৃত করিলাম। এখন তাহার কবিতাবলী সম্বন্ধে কিছু আলোচনা করিব। আমরা তাহার রচিত বিদ্যাসুন্দরকে এই আলোচনার অন্তর্গত করিলাম না, যে হেতু, এক জন ঐশ্বৰ্য্যশালী ব্যক্তির মনোরঞ্জন করিবার অভিপ্ৰায়ে তিনি উহ্য রচনা করিয়াছিলেন । সুতরাং উহাতে র্তাহার প্রাণের কথা নাই। যে কবিতা পাঠককে চরিত্র সংশোধনের উপদেশ দেয়, সার তত্ত্বসমূহ দ্বারা তঁহার মনকে প্ৰবোধিত করে এবং বিশ্বেশ্বরের মহিমা বিঘোষিত করিয়া, তাহার অন্তঃকরণকে সেই বিশ্বপিতার দিকে লইয়া যায়, সে কবিতা সাহিত্যসংসারে পবিত্র এবং সমধিক আদরণীয়। যুদ্ধের বৃত্তান্তপূৰ্ণ বা নায়ুকনায়িকার প্ৰেমঘটিত অসার আমোদময় কবিতা উহার নিকট পরাজিত হয। আদিম কাল হইতে কবিতা অতি পবিত্ৰ ভাব ধারণ করিয়া আসিতেছে। প্ৰাচীন কালে আমাদের পূর্ব পুরুষগণ এই কবিতায় পরমেশ্বরের স্তব করিতেন। প্রাচীন সময়ে অন্যান্য BBDSL BDBD DBBBDBD DDSS DDBDBBBBD DD BD DBDBuu DDDBBDB Sg DDBDB ভগবানকে ডাকিতেন। গ্রীশ প্রভৃতি দেশের ঈশ্বর নিষ্ঠ ব্যক্তিগণ ঈশ্বরের আরাধনাকালে এই কবিতার আশ্রয় গ্ৰহণ করিতেন। যে বাক্য সম্ভাব প্ৰকাশ করে, তাহাই সকলের আদরণীয়। প্ৰথম হইতেই বাক্য অতি পবিত্ৰ ভাব ধারণ করিয়াছে। এই জন্য সরস্বতী বাক্যের অধিষ্ঠাত্রী দেবতা বলিয়া পূজিতা। র্তাহার বাক্য সঙ্গীতে পরিণত হইয়া সমগ্ৰ ংসার পবিত্ৰ করিয়াছে। কিন্তু মানুষ কি পামর !! এমন দেবতার সে অনাদর করিল ! পবিত্ৰ সংগীতকে অপবিত্রভাবে পরিণত করিল ! মা সরস্বতীকে তাহদের অন্তঃকরণ হইতে দূর করিয়া দিল। রামপ্রসাদ তাহার পদাবলীতে এবং সংকীৰ্ত্তনে কবিতার মৰ্যাদা রক্ষা করিয়াছেন। তিনি পরমাত্মার স্বরূপবর্ণনে এবং তঁাহার উপাসনাসম্বন্ধে যে সকল উচ্চ ভাব প্ৰকাশ করিয়াছেন, তদ্বারা প্ৰকৃত জ্ঞান লাভ করা যায়। ঈশ্বরের আকার নাই। উপাসকের হিতের জন্য তঁহার বিবিধ রূপকল্পনা হইয়াছে। রামপ্রসাদও এই ভাবটী প্ৰকাশ করিয়াছেন। যথা কালীকীৰ্ত্তনে ;---