সন ১৩০২ ] আধুনিক বঙ্গসাহিত্য ও বঙ্গীয় সাহিত্যপরিষদ। .....। ৬১ ভঙ্গ হইতে পারে না। মাতা পুত্রকে ভাল বাসেন, পুত্রও মাতাকে ভাল ৰাসে, কিন্তু পুত্রেয় ভালবাসা অপেক্ষা মাতার ভাল বাসার পরিমাণ অনেক অধিক। এজন্য মাতাপুত্রের প্রণয়ভঙ্গ প্রায়ই হয় না। পুত্র অপেক্ষ পিতার ভালবাসা অধিক, কিন্তু মাতার তুল্য নহে। সেই জন্য পিতাপুত্রে কখন কখন বিচ্ছিন্ন হইতে দেখা যায়। অনেক পিতা BBBBS BBBD DD DBDBSBDBD DD DiD BBBD DD DBDBD DS SiB DBDB BDBS DBDBDD D BD DB D DBDB BDBD S DDBD BDDB DB BES BB SgLD DBDD BBS DDD DBDDDES BD BY DDz DBuDSDBDBDBB DDBY প্ৰলোতনে ভ্ৰাতৃবিচ্ছেদ ঘটে। উপরে যে সকল প্ৰণয়ের কথা বলা হইল, তৎসমান্তই জন্মসম্বন্ধজাত বা সহজ। কিন্তু গুরুভক্তি, গুরুজনে শ্রদ্ধা, বন্ধুপ্রীতি ও দাম্পত্য প্ৰেম, -এগুলি সহজ নহে, কারণ, এগুলি কারণজ প্রণয়গুণ ও রূপসাপেক্ষ। তন্মধ্যে দম্পতী প্রশয় সংসারবন্ধনের মূলীভূত কারণ। SuDu utSLK BD t DBB BDLBDBBBB BDBDD DS LLL DD BBDD BD DS SBD D কি পিতৃমাতৃভক্তি, কি সৌভ্রাত্র, সমস্তই দম্পতীসাপেক্ষ। সেই জন্য দাম্পত্য প্রণয়কে দৃঢ় ও স্থায়ী করা নিতান্ত আবশ্যক। কিন্তু যে প্ৰণয় রূপ বা গুণের জন্য উৎপন্ন, তাহা রূপের ও গুণের অভাৰেই লোপ পাইবে। আজ যাহাকে রূপ ৰা। গুণ সম্পন্ন দেখিলাম, কিছু দিন পরে তাহার সে রূপ বা গুণ না থাকিতে পারে, অথবা পরে অধিকতর রূপ-গুণসম্পন্ন কাহাকেও দেখিতে পাওয়া যাইতে পারে। তখন ত প্ৰণয়ের ব্যাঘাত জন্মিৰে। এই জন্য যেখানে স্ত্রী ও পুরুষ, উভয়ের প্রণয় সমান, সেখানে একের সামান্য দোষে বা রূপ গুণের অল্পতা হইলে প্ৰণয় ভঙ্গ হইয়া যায় ; কিন্তু একের প্রণয়ের গভীরতা যদি অধিক হয়, তবে সহজে সে প্রণয়ভঙ্গ হইতে পারে না। পুত্র অতিশয় মন্দ হইলেও মাতার প্রণয় টলে না, BB DY SBB BBD DDD DB YKDBB DD DBBBD DBD BDB DS DD DDBD ইচ্ছা করিলেও পুত্র মাতাকে এককালে ছাড়িতে পারে না। ঐ রূপ স্ত্রী পুরুষের মধ্যে যদি একের প্রণয় অধিক হয়, তাহা হইলে অধিক প্রণয়ীর যত্নে অল্প-প্ৰণয়ীর প্রণয়-বন্ধন ছিয়া হইতে পারে না । তাই আমাদের শাস্ত্রকারেরা যাহাতে স্ত্রীর প্রণয় স্বামীর অপেক্ষা অধিক DDS DBDDD DDDS S BB DBDB BDDDSS BB DBBBD BBBBD DBDDBBD Dtt পতিকে দেবতার স্থায় দেখেন-পতিকৃত অনেক অত্যাচার অনায়াসে সহ করেন। কিন্তু KLuSDD DBDDD DDD D BDBDS KLuD BBBBD DBD DDBD 0LE DBB DS BDD DBDD BBDBSS KuHBuuHBD DBDB BDDBD DDBDBBDB BYB DB BuDBD DBDE S ইহার নাম love ( প্রেম)। একটু ইতর বিশেষ হইলে তাহাকে প্ৰেম বলিতে পারা যায় না। এক্ষণে আমাদের যুবকেরা প্ৰেম প্ৰেম করিয়া পাগল হইয়াছেন, তাহারা আর গৃহিণীকে দাসীপদে রাখিতে চাহেন না। এখনকার যত কাব্য, প্ৰায় সমস্তই ঐ প্ৰেম লইয়া। জাতিভেদ উঠাইতে না পারিলে, বিধবাবিবাহ চালাইতে না পারিলে এবং আপনি আপন পছন্দ মতে বিবাহু
