পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭• সাহিত্য-পরিষদ-পত্রিকা। " SDD DD DDBDBYBD BDDBBD SDDD S DBBB BDBBDBB S DDD বান্তবিক তাহা নহে। কেননা আমাদের স্ত্রীজাতিরা যখন অভিমান করে, তখন দৃষ্টি রাখে, একবারে ভাঙ্গিয়া যাইতেছে কি না। ভ্রমর সেদিকে কয়বার তাকাইয়াছিলেন ? তিনি আপনার গো ধরিয়াই চলিয়াছিলেন, একবারও পশ্চাৎ ফিরিয়া দেখেন নাই। কেবল একবার নহে, যখন গোবিন্দলালের কুক্রিয়ার প্রায়শ্চিত্তের সময় হইয়াছে, যখন তিনি রোহিণীর প্রাণবধ করিয়া ধৃত ও প্রমাণাভাবে দণ্ড হইতে অব্যাহতি পাইয়া, কলিকাতায় আসিয়া বাস করিলেন, যখন অৰ্থ ফুরাইয়াছে জ্ঞানও কিছু জন্মিয়াছে, সেই সময়ে পুনর্মিলনের আশায় গোবিন্দলাল ভ্রমরকে এক পত্ৰ লিখিলেন। প্ৰথমেই লিখিলেন, “কয়েক বৎসরের পর পত্ৰ লিখিতেছি, প্ৰবৃত্তি হয় পড়িও, প্ৰবৃত্তি না হয় ছিড়িয়া ফেলিও।” পরে আত্মদুস্কৃতি ও ভ্রমরের প্রতি অন্যায় ব্যবহারের বিষয় লিখিয়া যথেষ্ট পরিতাপ করিলেন। শেষে লিখিলেন “পেটের দায়ে তোমার আশ্রয় লইতেছি, দিবে না কি ? কোন হিন্দুস্ত্রীর মন স্বামীর এবংবিধ ব্যবহারে গলিয়া না যায় ? যাহার না গলে, হিন্দু তাহাকে “রাক্ষসী’ বলেন। ভ্ৰমরের ইহাতেও অভিমান গেল না। তিনি উত্তর লিখিলেন, সেবিকা পাঠ লিখিলেন না, প্ৰণাম লিখিয়া লিখিলেন-“বিষয় আপনারই, পূর্বে দানপত্র রেজিষ্টারী করিয়া BDDS DBBB BD DD DBBD DBBDBD BDB DBBD BDBBBD BDu BDBD SS DD DBD টাকা জমাইয়াছি, তন্মধ্যে হইতে আট হাজার টাকা লইয়া গঙ্গাতীরে বাটী নিৰ্ম্মাণ করিয়া অবশিষ্ট টাকায় জীবন অতিবাহিত করিব। আপনার সহিত আমার ইহজন্মে। আর সদ্ভাব হইবার সম্ভাবনা নাই। ইহাতে আমি তুষ্ট, আপনার দ্বিতীয় পত্ৰ পাইলে আপনার জন্য সমস্ত বন্দোবস্ত করিয়া রাখিয়া আমি পিত্ৰালয় যাইব৷” এই কি হিন্দুস্ত্রীর উক্তি ! যে স্বামী ইহকাল পরকালের সার্থী, র্তাহার প্রতি এই ব্যবহার ! ইহাকে পাশ্চাত্য প্ৰেম না বলিয়া কি বলিব ? এখনও যদি ভ্ৰমর হিন্দুভােব ধারণ করিতেন, তাহা হইলে এখনও গোবিন্দলাল ভাল হইতেন, ভ্ৰমরও সুখী হইতেন, সৰ্ব্বত্র শান্তি বিরাজ করিত । তিনি তাহা করিলেন না। এই দয়াশূন্য নীরস পত্ৰ পাইয়া গোবিন্দলাল দেশে যাইতে স্বীকৃত হইলেন না, খরচ ভিক্ষা করিলেন। ভ্রমর তঁহার ৫০০২ শত টাকা মাসহারিা ধাৰ্য্য করিয়া দিলেন, লিখিলেন ইহার অধিক দিলে অপব্যয় হইবে। গোবিন্দলাল মাসহারাভোগী হইয়া কলিকাতায় রহিলেন । ভ্ৰমর আর কোন অনুসন্ধানও করিলেন না। কৃষ্ণ কান্তের মৃত্যুর পর যে সময় গোবিন্দলাল ও ভ্রমর DDDD DDD DBDBB DBS BB BDB BDB BDBDDBB K BDBDDBS DDBBDB DS কিন্তু সে সমস্ত প্রেমের পাত্রের প্রতি যেরূপ করিয়া থাকে সেইরূপ -সুৰ্য্যমুখীর মত নহে। কেহ কেহ হয় তা বলিবেন, এরূপ পামর স্বামীর মুখ না দেখিয়া ভ্রমর ভালই BDBDBD SS DDDS DBDBD DB BDB BB DBDD DBD DD BBB BD BDS DBBDD না হয়, এমন লোক অতি বিরল। বঙ্কিম বাবু বিষ-বৃক্ষের বর্ণনা করিতে করিতে বলিয়াছেন, “কেহই এমন মনুষ্য নাই যে, তাহার চিত্ত রাগ, দ্বেষ, কাম, ক্রোধাদির অস্পৃশ্য।