সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা । [ ১ম সংখ্যা। " سوا V w বিসর্জনই ইন্দ্রের গমন ; সংস্কার-সিদ্ধতার জন্য এইরূপ আবাহন-বিসর্জনাদির প্রয়োজন আছে; ইহার দৃষ্টান্ত স্থল, গঙ্গাজলৈ গঙ্গার আবাহন। আমি বুঝি যে,-দেবতা মন্ত্রাত্মক, তাহার বাহনও মন্ত্রাত্মক, আবাহন-বিসর্জনাদি উপাসকের সংস্কারসিদ্ধি, দেবতার সোমরসাদিপান উপাসকের চিত্তশুদ্ধি বা প্রয়োর্জন-সিদ্ধি। দীক্ষিত হিন্দু মাত্রেরই এইরূপ ধারণা। যদি হরি শব্দে বাস্তবিকই যথাক্রমে হরিদ্বর্ণ, সোম, ইন্দ্রের বাহন আশ্ব এবং যজ্ঞ পুরুষ বিষ্ণুকে বুঝাহঁত, তাহা হইলে বেদেই হউক, কি কোন সংস্কৃত প্ৰাচীন গ্রন্থেই হউক, হরি শব্দের এইরূপ ক্রমিক অর্থজ্ঞাপক প্রয়োগ অবশ্যই থাকিত । বটব্যাল মহাশয় এতদ্বিষয়ের এরূপ প্রয়োগ উদ্ধত করেন নাই। বটব্যাল মহাশয় এক স্থানে লিখিরাছেন,- “মাদক হরি চিরকালই গানের উদ্দীপক, কিন্তু আমাদের মধ্যে কেহ কেহ যে মনে করেন, যে বস্ত্রহরণ ག། পাপহরণ করাই হরিার “হারিত্বে’, তাহা নহে। বস্ত্ৰহরণ ও পাপহরণ দুইটিই আমার মতে কল্পনামাত্র । হরির হরিত্ব বাস্তবিক কৃষ্ণের কৃষ্ণত্বের মূল।” গানের উদ্দীপনেই যদি হরির “হরিত্ব” প্ৰকাশ হইত, তাহা হইলে অষ্টাঙ্গযোগের কোন সার্থকতা থাকিত না। পূর্বে বলা হইয়াছে, হরণার্থ “হৃ” ধাতু হইতে হরি পদ বুৎপাদিত दर्देशांछि । श्ऊब्रां९ SuYYBSYE DDDD DBYS छङ्गनां९ १ांळकl cष दि शब्रिखन अकौर्ढेिऊ: ।' হরি রুদ্ররূপেই যে কেবল সংহার করেন, তাহা নহে, পালনেও দণ্ডনীতির আবশ্যকতা আছে। অনুলোমক্রমে ‘প্রকৃতির বিকৃতিই সৃষ্টি, আর বিলোমক্রমে লয়-সাধনই ক্ৰমিক মুক্তি। এই মুক্তি উপাস্ত দেবতার কৃপাসাপেক্ষ। এইরূপ কৃপাই ভক্তের সম্পত্তি। সোমরসের মত্ততায় উদ্দীপন হয়, বলিয়া যদি হরির "হরিত্ব” হুইত, তাহা হইলে কেহই বোধ হয় ধৰ্ম্মে স্কির থাকিতে পারিতেন না। হরির পাপহরণ-রূপ কাৰ্য উপাসকের একমাত্র ভরসা, ইহাতেই উপান্ত ও উপাসকে সম্বন্ধ এবং এই নিমিত্তই উপাসক শোকদুঃখ উপেক্ষা করিয়াও একমাত্ৰ छब्रिांगoश डलन कब्रिश शांकन। শ্ৰীরসিকলাল ঘোষ। .
