|ि६|लुक्षुङ्गः । S জীবঃ সা বিজ্ঞেয়: স চানিন্ত্যায় কল্প্যতে। মণ্ডুকে একাদশস্কন্ধে চ যথা, এষোহণুৱাত্মা চিৎস্বরূপো বেদিতব্যঃ । সূক্ষাৰামপ্যহং জীব ইত্যাদি । অস্যার্থঃ, কেশাগ্রের শতভাগকে শতধা করিয়া যে ভাগ হয়, তদ্রুপ সূক্ষ্য জীব জানিবে, সেই জীব মুক্তি নিমিত্ত হন। এই অণু চিৎক্লপ আত্মা, তিনি বিজ্ঞেয় হইয়াছেন। বিভূতি-কথনে ভগবান কহিয়াছেন যে, সুক্ষোর মধ্যে আমিই জীব। সেই জীবের কর্তৃত্ব ভোক্তত্বাদি সত্য, এবং ঈশ্বরাধীনত্ব সত্য। যদি বল, জীব কৰ্ত্তা কিরূপে হয় ? তত্ৰ প্ৰমাণং ব্ৰহ্মসূত্ৰং, তদ্ভাষ্যধূতিশ্রচতিশচ । যথা, কৰ্ত্তা শাস্ত্রার্থবিত্বাদিত্যাদি। যজেতধ্যায়েদিত্যাদি শ্রদ্ৰুতিঃ । অর্থাৎ জীব পূজা করেন, ধ্যান করেন, অত্র স্থলে জীবের স্বয়ং কর্তৃত্ব ভিন্ন স্বার্থক্য হয় না, প্রকৃতির কর্তৃত্বস্বীকারে ব্যর্থ হয়। যদ্ররূপ ঈশ্বর এক, তদ্রুপ জীব নহে, কিন্তু পরমাৰ্থত বহু জীব । তত্ৰ প্ৰমাণং শ্ৰীগীতাঞ্জ, জ্ঞানেন তু তদজ্ঞানং যেষাং নাশিতমাত্মনঃ। তেষামাদিত্যবজজ্ঞানং প্রকাশয়তি তৎপরং ৷ অস্যার্থঃ, জ্ঞানদ্বারা যাহাদিগের স্বীয় অজ্ঞান নাশিত হয়, তাহাদিগের সূৰ্য্যের ন্যায়। সেই ঈশ্বরপর জ্ঞান প্ৰকাশ হয়। অত্ৰ স্থলে যেষাং এই বহু বচন দ্বারা জীবের বহুত্বাভিধান হইয়াছে। সেই জ্ঞানস্বরূপ জীবের জ্ঞাতৃত্ব-ধৰ্ম্ম স্বীকাৰ্য্য । তত্ৰ প্ৰমাণং, যে বিজ্ঞানে তিষ্ঠান মন্তা বোদ্ধা কৰ্ত্তা বিজ্ঞানাত্মা পুরুষ ইতি শ্রণীতেঃ । অস্যার্থঃ, পুরুষ অর্থাৎ জীব মনন-কীৰ্ত্তা এবং বোদ্ধা ও কর্তা ও বিজ্ঞানাত্মা অর্থাৎ চিন্ময়। যদি বল, মনঃসংযুক্ত আত্মাতে জ্ঞানের উৎপত্তি হেতুক ঐ বিজ্ঞাতৃত্ব অনিত্য হয়, তাহা নহে, আত্মা,
