পাতা:সুরলোকে বঙ্গের পরিচয়.pdf/১৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ૨ ] গুহাগমনের সম্বাদ পাইয়া যেমন তাহার পুত্র কলত্র পথ নিরীক্ষণ করিয়া থাকে, সেইরূপ তাহারা আনন্দচন্দ্র বেদান্তবাগীশ ও বাবু ঈশ্বরচন্দ্র নন্দির আত্মার স্বর্গারোহণ সংবাদে পরমাহলাদিত হইয়া সনদর্শনার্থে অতিমাত্র ব্যগ্র হইতে লাগিলেন। ইহঁাদিগের উভয়ের আত্মা, দেহ পিঞ্জর পরিত্যাগ পূর্বক স্বাধীনতার প্রত্যক্ষ মূৰ্ত্তিমন্ত্রী শক্তির রসমাধুরী উপভোগ করিতে করিতে স্বর্গপথে আগমন কালে প্রিন্সের হৃদয়-রঞ্জন উপবনের উজ্জল প্রভা দূর হইতে দেখিতে পাইলেন। যেমন সাত্বিক মহাপুরুষেরা দূর হইতে দেবমন্দিরের ধ্বজপট দেখিয়া প্রফুল্ল হয়েন, ইহারাও সেইরূপ হইলেন। শ্রান্তি দূর হইলে, এই উভয় মহাত্মা, ভবশঙ্কর বিদ্যারত্ন, প্রেমচন্দ্র তর্কবাগীশ, বাবু রামগোপাল ঘোষ, জষ্টিস দ্বারকানাথ মিত্র প্রভৃতির আত্মার অনুরোপে, বঙ্গভূমির আধুনিক ঘটনা সম্বন্ধে এইরূপ বলিতে লাগিলেন । সম্বাদ-তত্ত্ব | دسستچلايتختتس আনন্দচন্দ্র বেদান্তবাগীশ ও বাবু ঈশ্বরচন্দ্র নন্দী দণ্ডায়মান হইয়া প্রিন্সকে সম্বোধন করিয়া কহিতে লাগিলেন, মহাত্মন! অধুনা পূৰ্ব্বকালের ন্তায় আত্মীয় ও অতিথিকে সময়ে সময়ে আহবান করিয়া আহা