পাতা:সুরলোকে বঙ্গের পরিচয়.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २७ ) লেখাইয়া, স্বরচিত আরোপিয়া কথঞ্চিৎ গৌরব লীতের চেষ্টা করেন । র্তাহাদিগের এতক্রপ কার্য্যে কেহ প্রত্যয় করেন না, এতদ্ধেপ প্রত্যাশাও তাহাদিগের পক্ষে নিতান্ত অন্যায়; যেমন তৃণপত্র ভক্ষণ না করিয়া দুই চারি সের দুগ্ধ দেওয়া, গাভীর পক্ষে অসাধ্য ; অধ্যয়ন না করিয়া পুস্তকাদি লেখাও সেই রূপ অসাধ্য। আবার কোন কোন সংস্কৃত লেখকের কার্য দেখিলে মনে অতিশয় দুঃখ জন্মে। র্তাহারা অভিনব অভিধান ও ব্যাকরণ প্রস্তুত করিয়া, অনধিকারী ব্যক্তিদিগের নিকট হইতে প্রশংসা পত্র সংগ্রহ করেন। বর্ষউইছ লং প্রভৃতি তৎ তৎপুস্তকের প্রশংসাপত্র প্রদান করেন। ঐ সকল প্রশংসাপত্ৰ দণতাদিগের উৎকট প্রশ্রয় ; উল্লিখিত রূপ পুত্তকের গুণ দোষ বিচার পক্ষে, তাহাদিগের কি অধিকার অাছে সেই সকল প্রশংসাপত্ৰ কতদূর রলবৎ তাহা একবার মনে, নিবেশ করিয়া দেখুন। পরন্তু সকল লেখকই সমালোচন লিপি প্রকাশগঙ্গ প্ৰমত্ত, কিন্তু অনুসন্ধান করিলে জানিতে পরিবেন, যে বৰ্ত্তমান বাঙ্গালী লেখকের মধ্যে কেবল অতি অলপ সংখ্যক লেখকের গ্রন্থ সমালোচন করিবার শক্তি আছে। যেহেতু উক্ত মহাশয় গণের যে যে পুস্তক পাঠ করিলে সমালোচনার বুৎপত্তি জন্মে, সে সকল বিলক্ষণ রূপে পাঠ করা হইয়াছে। কিন্তু এক্ষণে অসার অৰ্ব্বাচীন, যে কেহ ইউন একথান পুস্তক দেখিবামাত্র স্বীর