( 8७ ) পাইয়। চুচুড়ার সমস্ত্র পর-পারে বঙ্গদর্শনে নানা প্রকারসং বাহির হইতেছে। বাস্তবিক ঐ অঞ্চলটাই সংএর আড়ং ; আর সংপ্রিয় পাঠকেরা, সংদীর লেখকের যথেষ্ট উৎসাহ-বৰ্দ্ধন করিতেছেন। উক্ত পাঠকেরা যেমন তেমন সংপ্রিয় নহেন ; তাহারা ক্রমাগত সাজঘরের দিকে চিত্রপুত্তলিকার ন্যায় হঁ। করিয়া চাহিয়৷ আছেন ; কতক্ষণে সং ৰাহির হইয়া ধেই ধেই হত্য ও তষ্টিরামের মত উচ্চৈঃস্বরে চিৎকার করিয়া তাহাদিগের মনোরঞ্জন করে। অতএব আপনার বিরক্ত হইবেন না । চন্দ্রমোহন—ইতর শবদ লেখকই হউন অথবা সহ দণর লেখকই হউন,উহঁদিগের লেথার মর্মার্থ অত অকিঞ্চিৎকর ও কল্পনা শক্তি অত স্বভাববিৰুদ্ধ কেম ? প্রিন্স–সে উইাদিগের মস্তকের দোষ ; চন্দ্র-উহঁীরা অত্যুৎ রুষ্ট বিজ্ঞ মনোরঞ্জক উত্তররাম চরিতের অনুবাদ সমালোচনায়, অসদৃশ নিন্দাবাদ করিয়াছেন । প্রিন্স—তাহা করিতে পারেন। র্তাহাদিগের দ্বীseল কচিতে ঐ পুস্তক, ভাল লাগে নাই | জানেন ত বিক্রমপুরবাসী বীভৎসৰুচি বাঙ্গালের কলিকাতার উৎকৃষ্ট উপাদেয় সন্দেশ ভক্ষণ করত মিষ্ট কম বলিয় নিন্দবাদ ও ঘৃণা প্রদর্শন পূৰ্ব্বক পরে অধিক পরিমাণে চিনি মিশ্রিত করিয়া তাহা ভক্ষণ করিয়াছিলেন, অতএব আপনার বীভৎসৰুচির দৃষ্টান্ত দেখিয়াও উত্তররামচরিতের অনুৰাদাদির সমালোচনার ভাব হৃদয়ঙ্গম করিতে পারেন নাই ?—
