পাতা:সোক্রাটীস (দ্বিতীয় খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/৩৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vo V সোক্রেটস [ &भ डांश কবিলেন-তাহা দুঃখ, দুঃখসমুদয়, দুঃখনিরোধ ও দুঃখনিরোধমাৰ্গ। যেমন, যে-শুদ্ধ বস্ত্ৰেৰ দাগগুলি বিধৌত হইয়াছে, তাহা পূর্ণরূপে বং গ্ৰহণ কবে, তেমনি সেই আসনেই ব্ৰাহ্মণ পোন্ধবসাদিব। বিবজ নিৰ্ম্মল ধৰ্ম্মচক্ষু উৎপন্ন হইল-তিনি বুঝিলেন, “যাহা কিছুব উদয আছে, उांश्ांबई दिलङ्ग अछि ।” अक्षछेश्द्ध । २२ ॥ এই বৃত্তান্ত নিবিষ্টচিত্তে পাঠ কবিলে আপনাবা সহজেই উপলব্ধি কবিতে পাবিবেন, বুদ্ধ ও সোক্রোটসেব শিক্ষাদান-প্ৰণালীব মধ্যে কি ঘনিষ্ঠ সাদৃশ্য আছে। छूऊँी क७िक| পুরুষকাব বুদ্ধেব ধৰ্ম্ম পুৰুষাকাবেৰ ধৰ্ম্ম , ইহাতে প্রার্থনাব স্থান নাই। ইহাৰ সাধক অপবোব। কৃপাব। ভিখাৰী নহে। ইহা বলিতেছে, প্ৰত্যেক মনুষ্য আপনাব সাধনবলে মুক্তি লাভ কবিতে পাবে। বুদ্ধ কাহাকেও পবিত্ৰাণ কবেন না ; তিনি পবিত্ৰাণেব পথ দেখাইয়া দেন। মহাপবিনির্বাণেব কিয়ৎকাল পূর্বে তিনি আনন্দকে বলিতেছেন তস্মাৎ ইহা আনন্দ অত্ত-দীপা বিহবথ অত্ত-সবণা অনঞ-সবণা, ধৰ্ম্মদীপা ধৰ্ম্ম-সবণ অনঞ-সবণা। মহাপবি। ২২৬ ৷৷ “অতএব, হে আনন্দ, তোমাবা আপনার প্রদীপ হও, আপনাব শবণ লও, অন্যেবা শবণ লইও না ; তোমাবা ধৰ্ম্মকে আপনাব প্ৰদীপ কব, ধৰ্ম্মের শরণ লও, অন্তেব শরণ লইও না।” বুদ্ধপ্ৰবৰ্ত্তিত সাধনপদ্ধতি পৰ্য্যালোচনা কবিলে দেখা যায়, যে ইহাতে বীৰ্যোব সমাদর খুব অধিক। দীনেব দীন হইয়া অশ্রুসিক্ত হৃদয়ে কোনও অতীন্দ্ৰিয় পুরুষেবা মুখাপেক্ষী হইয়া বসিয়া থাকিলে নিৰ্বাণপ্ৰাপ্তি হইবে, তথাগত এমন শিক্ষা কদাপি দেন নাই ; তঁহার মতে প্ৰত্যেকেই আত্মচেষ্টায় ইহলোকেই অৰ্হৎ-পদের অধিকারী হইতে সুক্ষম। আমরা প্ৰথম খণ্ডে বলিয়াছি, গ্ৰীক দার্শনিকগণের মতে জ্ঞান, বীৰ্য্য, ংযম ও ন্যায় ধৰ্ম্মের লক্ষণ। সুতরাং আমরা অনায়াসেই বলিতে পারি,