১৩২ কালিদাস উপন্যাস । আছে, তাহাকে শত শিক্ষা দ্বারাও পরম ধাৰ্ম্মিক করা যায় মা, যদি ইহাই সত্য হয় তবে বাল্য বিবাহ দ্বারা যে অধ্যান্নিক বিবাহের উদ্দেশ্য সফল হওয়া, স্বপ্নে মেওয়া ফল পাওয়ার ন্যায় বিড়ম্ব না মাত্র } Q * * হিন্দুদিগের এই আদর্শ বিবাহের এক দিক যেমন আধ্যাfতুক, ও অপর দিক তেমনি সামাজিক । য। হাতে সু সন্তান ১৪য়া সমাজের কল্যাণ সাধন করিতে পারে এই কামনায় র্ত হার বিবাহ কfরতেন । “পুত্র|থে ক্রিয়তে ভাৰ্য্যা । ” “প্রজায় গুহ মেধিনাং” পুরাকালের এই বাক্য সকল মহানীতি সংস্থাপন করিতেছে সস্তানের ও সমাজের কল্যাণ কামনা করিয়াই তাহারা সন্তানের জন্ম বিধান করিতেন । তাহারা জানিতেন, যে, সস্তানের জন্ম পিত মাতার মানসিক ও অাধ্যাত্মিক অবস্থার উপর ভাবী সন্তানের সমস্ত মঙ্গলা মঙ্গল নির্ভর করিতেছে । তাই তা হার লংযতেন্দ্রি গ্র ইয়া, ও গভীর ধৰ্ম্মভাব প্রণোদিত হইয়। সস্তানের জন্মবিধান করিতেন, এবং ভগবানের নিকট প্রার্থনা করিতেন, যেন জিতেন্দ্রিয় ও ধাৰ্ম্মিক সস্তান হইয়া সমাজের ও বংশের মুখ উজ্জল করে, প্রবৃত্তি প্রণোদিত হইয়। সস্তানের জন্ম বিপান ব । । ব। ইদ্রিয় চরিতার্থ করি বার জন্য নিষ্ফল স্ত্রী সঙ্গমকে তাহার। মহাপাতকের ন্যায় গণনা করিতেন । বাল্য বিবাহের দ্বার কদাপি এ আদেশ ফলবতী হইতে পারে না, যৌবনের প্রারম্ভ সময়ে ইন্দ্রিয়গণ নিজের আবেগেই উচ্ছ,স্বল, তৎকালে এরূপ ইক্রিয় সংযম বিশেষতঃ উচ্ছ স্থল ইন্দ্রিয়ের পরিতৃপ্তির সুবিধা বর্তমান সত্বে, কখনই সম্ভবপর নহে । যখন এই উচ্ছ স্থল ইন্দ্রিয় শিক্ষা ও ধৰ্ম্মভাব দ্বার কথঞ্চিৎ সংযত হইয়াছে, অন্ততঃ যখন
