Գե
- ওগো, মনের মন্ত সেই ত হবে – তুমি শুভক্ষণে যাছার পানে চা ও ?”
কবি ঠিক কথাই বলেছেন—এইটেষ্ট শ্বাদল সত্য ! হাসি পিয়ানোর নিকট আসিয়া তfহার ঢাকনাট খুলিয়া ফেলিল, নিকটে দড়িস্টিয়াই একবার ঠাঠাং করিল, তাহার পর চৌপায়ার উপর বসিয়া অন্তমনে উদ্দেশ্যহীনভাবে সা রে গ৷ মা সুরলহরার উপর ধীরে ধীরে আঙ্গুল চালাইয়া দিল। হঠাৎ একটা বেম্বরে সুর তার কানে খট কবিয়া উঠিল-সে হাত গুটাইয়। লক্টল ; হাসিতে হাসিতে ভবিল,-“সে দিন ও শান্তমনে এই রকম একটা বেয়াড়া বেহরো ভুল ক’রে বসেছিলুম ! Guinevere যেমন ল্যান্সিলটকে ভেবেছিলেন রাজা, আমিও তেমনি রাজার ছায়ামূৰ্ত্তিকে ভেবেছিলুম অনাদি দা ।” সে দিনকার দুগু ভfহার চোথের উপর ভাসিয়া উঠিল—গ্নিগ্ধ অপরাত্ত্বে আলোকোন্সেল কাননতলে সুগন্ধ-হিল্পে'ল ছুটিয়াছে, হ্রদবক্ষে মৃদুমনোহর কল্লোল তুলিয়। তরী ভালিয়াছে -তাহারা দুষ্ট সর্থী তীযtী—-হৃদয়ের লুক{{যত আবেগ খুলিয়া দিয়া গান ধবিয়াছে, নিজেদের সে প্রেমসঙ্গীতে নিজেরাই তন্ময়, মাতোলার মন:প্রাণহারা । সহসা কোন প্রেমিক পথিঞ্জের কণে সেই সঙ্গীতধ্বনি পৌছিল, তিনি উদ্লাস্ত হইয়া এখানে আসিয়া দাড়াইলেন । অ4ভ বলিল, তিনি রাজপুল-- কুমার অনাদি-দt — হাসির স্বপ্নমোহাবেশ চূড়ান্ত সীমায় উঠিল, সে নেশীয় বিভোব হইল। কিন্তু পরদিন অনাদিকে দেখিবার অtশায় দেখিল এ কাগকে ! ইনি ত তাহার কল্পনার প্রেমিক লাজপুত্র নহেন—ইনি যে দেবী মহাপুরুষ ! স্বপ্নের মোহ স্বপ্নে লীন হইয়। গেল— শ্রদ্ধা-ভক্তিভরে এই দেবপুরুযের চরণে সে প্রণত হইল । তাহার পর এই স্বপ্নের কথা আবার এক দিন তাহার মনে পড়িয়া গিয়াছিল- যে দিন সে প্রথম অনাদিকে প্রত্যক্ষ করিল । কিন্তু স্বপ্নের ঘোয় কাটিয়া গেলে, স্বপ্নের কথা প্রায়ই হাসির বিষয় হইয় পড়ে— ছাদিও তখন সেই কথা মনে করিয়া গোপনে হাসিয়াছিল, আজও হাসিল । হাসিন্ধা ভাবিল, “অণুভাদির যেমন কথার ঐ ! একদম ছেলেমানুষ । ছোড়দার চেয়েও দেখায় ছোট ! দখলেই মনে বাংলল্যের উদর হয়, স্বন্ধুস্তার পক্ষে বেশ ছেলেটি কিন্তু এর ঙ্গে আবার বিয়ে কি ! মুখদি মনে করি, সিঙে স্বর্ণকুমারী দেবীর গ্রন্থাবল দম ফেটে ওঠে । স্বামী যে হবে, তাকে একটু মান্ত করতে হবে ত এর প্রতি কোন দিন মান্তের ভাব ত মনে উদয় হয় নি---হবেও না ।” তার পর হাসি- হাসি থামাইয়া বলিল “যাগ গে আর হাসতে পারিনে—তবে এটা ঠিক,- আর যাকেই বিয়ে করি- একে কখনও করব না ।” ছাসি বাজাইয়া অfবার গান ধরিল-- “ওগো মনের মত সেই ত হবে . তুমি শুভক্ষণে যাহার পানে চাও ?” একবীরমাত্র এই দুই লাইন গাহিয়াই আবার সে থামিয়া ভাবিল, -“আচ্ছ, রাজার প্রতি ত আমার শ্রদ্ধা-ভক্তির কিছুমাত্র অভাব নেই, কিন্তু তাকে ত আমি প্রেমের পুজা দিতে পারছিনে ? তাকে দেখলেই বুদ্ধদেবের ভাবগম্ভীর মূৰ্ত্তি আমার মনে প'ড়ে যায় । রাণী গুনিভিয়ার যে কথা বলেছিলেন, এক হিসাবে কিন্তু খুবই ঠিক,- মানুষ মানুষকেই চায় । তাই শেষ বিদায়-দিনে রাজার দেবমহত্ত্বের মধ্য থেকে আসল মানুষটি যখন রাণীর চোখে পড়লো – তখনই তার মনের প্ৰেম-ফেয়ার রাজার প্রতি উথলে উঠেছিল । কিন্তু হয় । শখন too late ? রাণী যখন মনে মনে বল্লেন Now I see what thou art, Thou art the highest and most humamc too তখন রাজা চ'লে গেছেন ; হয় ত বা আমার ও সে শুভক্ষণ অীসবে, কিন্তু কে জানে, আমারও পক্ষে cদ সৌভাগ্য too late হবে কি না ।” ঘড়ি ঠং ঠুং করিয়া দুইটা বাজিল, হালি চমকিয়া সেই দিকে দৃষ্টিপাত করিল। এতক্ষণে আবার তাঙ্গর রাজকুমারীকে মনে পড়িয়া গেল ; বলিয়া উঠিল, “কই, এলেন না ত তিনি এখনও ? দু'ট যে বেজে গেল !” আবার তাহার চিন্তাশ্রোত উজানে বহিল- -“আচ্ছ, সবাই বলছে বিয়ে করবিয়ে কর । অমন রাজার রাণী ছয়ে জীবন সার্থক কর । অমন স্বামিলাভ বহু পুণ্যেই স্ত্রী লোকের ভাগ্যে ঘটে । তা ঠিকই । কিন্তু আমার দিকটাই সবাই দেখছে—তার দিক্ ত কেউ দেখে না। আমি বে তার একবারেই যোগ্য নই। ম, দিদিম? যাই বলুন, তার রাণী হবার মত না অাছে অামার রূপ ন জাছে গুণ ৷ হ’তে পারে न-क इ'एज़ भीएब बां-बम बन्छ~~७ कांबळें कि इग्लब म| * होनि निग्रांप्रमांग्न भिक इहरण
