পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/১৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চদশ বল্পী ।

  • ঈশ্বরের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়। নিজে যেন পদ্মপত্রের জল! সৰ্ব্বদা এ ভাবে থাকতে পারলে ত সে মুক্ত! কিন্তু ভােলর বেলা “আমি”, স্নার মন্দের সময় ‘তুমি’-বলিহারি ‘তাদের DDBD DBBuDDSS gut BB BD BDBB DD DB DB অবস্থা হতেই পারে না। যার ঠিক ঠিক নির্ভর হয়েছে, তার ভালমন্দ ভেদবুদ্ধি থাকে না-ঐ অবস্থার উজ্জ্বল দৃষ্টাস্তু আমাদের ভিতর ( শ্ৰীরামকৃষ্ণদেবের শিষ্যদের ভিতর }

ইদানীং-নাগ মহাশয় । বলিতে বলিতে নাগ মহাশরের প্রসঙ্গ চলিতে লাগিল। স্বামিজী বলিলেন, “অমন অনুরাগী ভক্ত কি আর দুটী দেখা যায়? আহা ঠার সঙ্গে আবার কবে দেখা হবে ?” শিস্য। তিনি শীঘ্রই কলিকাতায় আপনাকে দর্শন করিতে আসিবেন বলিয়া মা ঠাকরণ (নাগ মহাশয়ের পত্নী । আমায় চিঠি লিখিয়াছেন। স্বামিজী। ঠাকুর তঁকে জনক রাজার সহিত তুলনা কৰ্ত্তেন। অমন জিতেন্দ্ৰিয় পুরুষের দর্শন দূরে থাক, কথা শোনাও যায় না। তীর সঙ্গ পুব কবি। তিনি ঠাকুরের একজন অন্তরঙ্গ । শিষ্য। মহাশয়, ও দেশে অনেকে তঁহাকে পাগল বলে। আমি কিন্তু প্রথম দিন দেখা হইতেই তঁহাকে মহাপুরুষ মনে করিয়াছিলাম। তিনি আমায় বড় ভালবাসেন ও কৃপা করেন। স্বামিজী। অমন মহাপুরুষের সঙ্গ লাভ করেছি, তবে আর ভাবনা কিসের? বহু জন্মের তপস্যা থাকলে তবে ও সব মহাপুরুষের সঙ্গ লাভ হয়। নাগ মহাশয় বাড়ীতে কিরূপ থাকেন ?