পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/১৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টাদশ বল্পী । গঙ্গার হাওয়া-কেমন সব সাধুর সমাগম! এমন স্থার কি আর * কোথাও খুঁজে পাবি?” - শিষ্য। মহাশয়, বহু জন্মান্তরের তপস্যায় আপনার সঙ্গলাত হইয়াছে। এখন যাহাতে আর না মায়ামোহের মধ্যে পড়ি, কৃপা করিয়া তাহা করিয়া দেন। এখন প্ৰত্যক্ষ অনুভূতির * জন্য মুন মাঝে মাঝে বড় ব্যাকুল হয়। शांभिकी। अiभांब्र७ ठभन कड श्ध्रप्छ। কাশীপুরের বাগানে একদিন ঠাকুরের কাছে খুব ব্যাকুল হয়ে প্রার্থনা জানিয়েছিলুম। তারপর সন্ধ্যার সময় ধ্যান করতে কবৃতে নিজের দেহ খুঁজে পেলুম না। দেহটা একেবারে নাই মনে হয়েছিল। চন্দ্র, সূৰ্য্য, দেশ, কাল, আকাশ, সব যেন একাকার হয়ে কোথায় মিলিয়ে গিয়েছিল, দেহাদি বুদ্ধির প্ৰায় অভাব হয়েছিল, প্ৰায় লয় হয়ে গিছলিম আর কি ! একটু “অহং” ছিল, তাই সে সমাধি থেকে ফিরেছিলুম। ঐরূপ সমাধিকালেই “আমি” আর ‘ব্ৰহ্মের’ ভেদ চলে যায় SY0DB BDB BDB DDKYDBD DDBD YYBSDBB किछूछे नांई-डाय अiब्र डांशु जय भूब्रिोम शांग्र। ‘अiबा७মনসোগোচরম" কথাটা ঐ সময়েই ঠিক্‌ ঠক্‌ উপলব্ধি হয়। নতুবা “আমি ব্ৰহ্ম একথা সাধক যখন ভাস্ছে বা বলছে, তখনও “আমি” ও “ব্ৰহ্ম’ কৃএই দুই পদার্থ পৃথক থাকেদ্বৈতভাণ থাকে। তারপর ঐ রূপ অবস্থা লাভের জন্য বারুদ্বার চেষ্টা করেও, আর আনতে পাৰ্বলুম না। ঠাকুরকে জানানতে বললেন-“দিবারাত্র ঐ অবস্থাতে থাকুলে মা’র