?8 স্বামীজীর বাণী ও রচনা সম্বন্ধে অপূর্ব আলোক সম্পাত করিবেন s তিনি আমাকে এক সময়ে কর্মের বৃহন্ত সম্বন্ধে বলেন, ধনু সাধন ভন সিদ্ধি?—বখন তুমি কোন কার্ব করিতেছ, তখন আর অঙ্ক কিছু ভাবিও না । পুজারূপে-সর্বোচ্চ প্রজারূপে উহার অনুষ্ঠান কর এবং সেই সময়ের জন্য উহাতেই সমগ্ৰ মন-প্রাণ অর্পণ কর । দেখ, উক্ত গল্পে ব্যাধ এবং নারী আনন্দে ও সর্বাত্তঃকরণে নিজ কর্তব্য কর্ম করিতেন, ফলে তাহারা জ্ঞান লাভ করিয়াছিলেন । ইহা দ্বারা স্পষ্ট প্রমাণিত হইল, গৃহস্থ বা সন্ন্যাস—যে-কোন আশ্রমের কর্তব্যই হউক না কেন, षषांर्थङ्कट* श्रमांनऊडांप्त श्रकृछैिऊ श्हे८ल यांशद्र यांप्यूखांन-विषञ्चक छद्रश অনুভূতি লাভ করিব। আমাদের কর্তব্য প্রধানতঃ আমাদের পারিপার্থিক অবস্থা দ্বারা নির্ধারিত হয়। কর্তব্যের ভিতর কিছু বড়-ছোট থাকিতে পারে না। সকাম কর্মীই—তাহার অদৃষ্টে যে কর্তব্য পড়িয়াছে, তাহাতে বিরক্তি প্রকাশ করে। অনাসক্ত কর্মীর পক্ষে সকল কর্তব্যই সমান, এবং ঐগুলিই অমোঘ অস্ত্র হইয় তাহার স্বার্থপরতা ও ইন্দ্রিয়পরতা বিনষ্ট করে এবং সাধক মুক্তির পথে অগ্রসর হয়। আমরা যে কার্ষে বিরক্তি প্রকাশ করি, তাহার কারণ—আমরা সকলেই নিজেদের খুব বড় ভাবিয়া থাকি, কিন্তু আন্তরিকতার সহিত কর্মে প্রবৃত্ত হইলেই আমরা নিম্ন-অবস্থানির্দিষ্ট অতি ক্ষুদ্র কর্তব্যগুলিরও ঠিক ঠিক সম্পাদনে স্বীয় অক্ষমতা বুঝিতে পারি এবং তাহাতে আমরা নিজেদের সম্বন্ধে যে-সকল উচ্চ ধারণা পোষণ করিতাম, তাহা স্বপ্নের ছায় অম্ভহিত छ्हेग्नी षांग्न । बर्थब श्रांभि वांलक हिंलांग, डथब यांबांग्न भएब च्प्रट्बक ब्रकञ চিত্ত৷ উঠিত—কখন ভাবিতাম, আমি একটা মন্তবড় সম্রাট ; কখন বা নিজেকে অন্য কোনরূপ একটা বড়লোক ভাবিতাম। বোধ হয় তোমরাও বাল্যকালে এরূপ চিন্তা করিয়াছ। কিন্তু এগুলি সবই খেয়ালমাত্ৰ ; প্রকৃতিই সর্বদা কঠোরভাবে প্রত্যেকের কর্মাকুযায়ী ন্যায়সঙ্গত ফলবিধান করিয়া থাকে—তাহার একচুলও এদিক ওদিক হুইবার নয়। সেইজন্য আমরা স্বীকার করিতে ইচ্ছুক না হইলেও প্রকৃতপক্ষে আমাদের কর্মফল বাবা মানে তাই গিৰি-জন্ত ও উপায় এব।
