পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অৰতরণিকা ቅU¢ लांश गवरकe बैक्र° ।। ७षांप्नe ७क*ि बिर्किंडे अंशांशैौ थइनञ्च १ कब्रिाउ एऐएष ; পরীক্ষাগারে (laboratory ) গিয়া বিভিন্ন জব্যাদি লইতে হইবে, ঐগুলি মিশাইয়। যৌগিক পদার্থে পরিণত করিতে হইবে, পরে ঐগুলি লইয়া পরীক্ষা করিলে তৰে ভূমি রসায়নবিৎ হইতে পরিবে। যদি তুমি জ্যোতির্বিত্থ হহঁতে চাও, তাহা হইলে তোমাকে মানমন্দিরে গিয়া দূরবীক্ষণ-যন্ত্রের সাহায্যে গ্রহ-নক্ষত্র পর্যবেক্ষণ করিতে হুইবে, তবে তুমি জ্যোতির্বিং হইতে পরিবে। প্রত্যেক বিষ্কারই এক একটি নির্দিষ্ট প্রণালী থাকা উচিত। অামি তোমাদিগকে শত সহস্র উপদেশ দিতে পারি, কিন্তু তোমরা যদি সাধন না কর, তোমরা কখনই ধাৰ্মিক হইতে পরিবে না ; সকল যুগে সকল দেশেই নিষ্কাম শুদ্ধস্বভাব জ্ঞানিগণ এই সত্য প্রচার করিয়া গিয়াছেন । জগতের হিতসাধন ব্যতীত তাহাজের আর কোন কামনা ছিল না। র্তাহারা সকলেই বলিয়াছেন, ‘ইন্দ্রিয়গণ আমাদিগকে যে সত্য অকুভব করাইতে পারে, আমরা তাহ। অপেক্ষা উচ্চতর সত্য লাভ করিয়াছি।’ তাহারা সকলকে সেই সত্য পরীক্ষা করিতে জাহান করেন। তাহারা আমাদিগকে একটি নির্দিষ্ট সাধনপ্রণালী লইয়া আন্তরিক সাধন করিতে বলেন । এইভাবে সাধন। করিয়া যদি আমরা এই উচ্চতর সত্য লাভ না করি, তখন আমরা বলিতে পারি, এই উচ্চতর সত্য সম্বন্ধে যাহা বলা হয়, তাহা যথার্থ নয়। কিন্তু তাহার পূর্বে এই-সকল উক্তির সত্যতা একেবারে অস্বীকার করা কোনমতেই যুক্তিযুক্ত নয়। অতএব আমাদের নির্দিষ্ট সাধনপ্রণালী লইয়া নিষ্ঠাপূর্বক সাধন করিতে হইবে, আলোক নিশ্চয়ই আসিবে। " কোন জ্ঞান লাভ করিতে হইলে আমরা সামান্তীকরণের সাহায্য লইয়৷ থাকি ; সামান্ধীকরণ আবার পর্যবেক্ষণের উপর প্রতিষ্ঠিত। প্রথমে আমরা ঘটনাবলী পর্যবেক্ষণ করি, পরে সেইগুলিকে সাধারণ সংজ্ঞার অন্তভুক্ত করি, শেষে তাহা হইতে আমাদের সিদ্ধান্ত বা মূলনীতি উদ্ভাবন করি। যতক্ষণ না মনের ভিতর কি হইতেছে, তাহা প্রত্যক্ষ করিতে পারি, ততক্ষণ আমরা মন সম্বন্ধে, মানুষের আভ্যন্তরীণ প্রকৃতি সম্বন্ধে, মাজুষের চিন্তা সম্বন্ধে কিছুই জানিতে পারি না। ৰাহ জগতের ব্যাপার পর্যবেক্ষণ করা অপেক্ষাকৃত সহজ, কারণ ঐ উদ্বেপ্তে বহু যন্ত্রপাতি আবিষ্কৃত হইয়াছে, কিন্তু অন্তর্জগতের ব্যাপার জানিতে সাহায্য করে, এমন ०कन शब