পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৯৪ चांशैौर्छौब बांबै ७ ब्रछबां উচ্চাবস্থা।’ তাহারা বলেন, "মাজুষের বর্তমান অবস্থা একটি অধঃপতিত অবস্থা। জগতে এমন কোন ধর্ম নাই, বাহ বলে, মাছৰ পূর্বে বাহ। ছিল তদপেক্ষা উন্নত হইয়াছে। ভাবটি এই যে, আদিতে মাকুব শুদ্ধ ও পূর্ণ ছিল, পরে ক্রমাগত অবনত হইতে থাকে, এতদূর নীচে যায়, যাহার নীচে সে আর যাইতে পারে না। পরে এমন এক সময় আসিবেই আসিবে, যখন সে সবেগে আবার উপরে উঠতে থাকে, বৃত্ত-গতি সম্পূর্ণ করিয়া সে পূর্ব স্থানে উপনীত হয়। বৃত্তাকারে গতি পূর্ণ করিতেই হইবে। মাস্থ্য যত নীচেই নামিয়া যাক না কেন, শেষ পর্যন্ত তাহাকে উর্ধ্বগতি লাভ করিয়া আদি কারণ ভগবানে ফিরিয়া যাইতে হইবে। মানুষ প্রথমে ভগবান হইতে আসে, মধ্যে সে মহন্তরূপ লাভ করে, পরিশেষে পুনরায় ভগবানে প্রত্যাবর্তন করে । দ্বৈতবাদের ভাষায় তত্ত্বটি এইভাবেই বলা হয়। অদ্বৈতবাদের ভাষায় বলিতে গেলে বলিতে হয় ঃ মানুষই ব্রহ্ম, আবার ব্ৰহ্মভাবে ফিরিয়া যায়। যদি আমাদের বর্তমান অবস্থাটিই উচ্চতর অবস্থা হয়, তাহা হইলে জগতে এত দুঃখ কষ্ট, এত ভয়াবহ ব্যাপারসকল রহিয়াছে কেন ? আর ইহার অস্তই বা হয় কেন ? যদি এইটিই উচ্চতর অবস্থা হয়, তবে ইহার শেষ হয় কেন ? যেটি বিকৃত ও অবনত হয়, সেটি কখনও সর্বোচ্চ অবস্থা হইতে পারে না। এই জগৎ এত পৈশাচিক-ভাবাপন্ন—এত অতৃপ্তিকর কেন ? এই-বিষয়ে এইটুকু বলা যাইতে পারে যে, ইহার মধ্য দিয়া আমরা একটি উচ্চতর পথে উঠিতেছি । নবজীবন লাভ করিবার জন্যই এই অবস্থার ভিতর দিয়া আমাদিগকে চলিতে হইবে। ভূমিতে বীজ পুতিয়া দাও, উহা বিশ্লিষ্ট হইয়া কিছুকাল পরে একেবারে মাটির সহিত মিশিয়া যাইবে, আবার সেই বিশ্লিষ্ট অবস্থা হইতে এক মহাবৃক্ষ উৎপন্ন হইবে। ব্ৰহ্মভাবাপন্ন হইতে হইলে প্রত্যেক জীবাত্মাকেই ঐ বিশ্লেষণের ভিতর দিয়া যাইতে হুইবে । ইহা श्हेप्ङ ८बत्र बूढ़ा। बाहेट७८झ ८य, अशब्रा बज्र बैज ७हे “भनव'-नश्खक অবস্থাবিশেষকে অতিক্রম করিতে পারি, ততই আমাদের মঙ্গল। তবে কি আত্মহত্যা করিয়া আমরা এ অবস্থা অতিক্রম করিব ? কখনই নয় । উহাতে বরং আরও অনিষ্ট হইবে। শরীরকে অনর্থক পীড়া দেওয়া, অথবা জগৎকে গালাগালি দেওয়া ইহার বাহিরে যাওয়ার উপায় নয়। জামাদিগকে ६बब्रांप्शब्र *किल ङ्टनब्र बषा निब्र बांहे८ङ एऐट्स ; चांब बछ नैौज ऐशं