পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Վ8Ե चांशैौर्छौद्ध तांबी ७ ब्रष्क्रम ७थम चांगब्रl ८करुण प्रांबूय७८जब्र भश निम्नांहे ७धवांश्ङि করিতে পারি। কিন্তু স্বায়ুমণ্ডলীর সাহায্য না লইয়াই বা কেন ইহা প্রবাহিত করিতে সমর্থ श्ऎव बा ? cबांशैौ वळणब, हेश भूवहे नखव ७ष९ ऐश कां८६ नब्रिनऊ कब्रा যাইতে পারে। আর ইহাতে কৃতকার্য হইলে তুমি সমগ্র জগতে এই শক্তি প্রয়োগ করিতে সমর্থ হইবে। তখন তুমি কোন স্বায়ুঘন্ত্রের সাহায্য না লইয়াই যেখানে ইচ্ছা যে-কোন শরীরের দ্বারা কার্য করিতে পারিবে। যখন ८कांब सौवांज्रा ७हे प्रांबूयंभांजौब्र लिङब्र ब्रिां कांछ काव्र, चांभब्र उथम বলি মানুষটি জীবিত, এবং যখন এই যন্ত্রগুলির দ্বারা কাজ হয় না, তখন বলি মানুষটি মৃত । কিন্তু যখন কেহ এই-সকল স্বায়ুঘন্ত্রের সাহায্যে বা স্নায়ু ব্যতীতই কাজ করিতে পারেন, তাহার পক্ষে জন্ম ও মৃত্যু—এই দুই শব্দের আর কোন অর্থই নাই। জগতে সব শরীরই তন্মাত্রা দ্বারা রচিত, প্রভেদ কেবল বিন্যাসের প্রণালীতে। যদি তুমিই ঐ বিদ্যাসের কর্তী হও, তাহা হইলে তুমি যেরূপে ইচ্ছ, ঐ তন্মাত্রাগুলির বিন্যাস করিয়া শরীর রচনা করিতে পারে। এই শরীর—তুমি ছাড়া আর কে নির্মাণ করিয়াছে ? আহার করে কে ? যদি আর একজন তোমার হইয়া আহার করিয়া দিত, তবে তোমাকে আর বেশী দিন বাচিতে হইত না। ঐ খাদ্য হইতে রক্তই বা উৎপাদন করে কে ? নিশ্চয় তুমি। ঐ রক্ত বিশুদ্ধ করিয়া ধমনীর মধ্যে প্রবাহিত করিতেছে কে ? তুমিই। আমরাই দেহের প্রভু এবং উহাতে বাস করিতেছি। দেহ কিভাবে আবার তরুণ করিয়া তোলা যায়, সেই জ্ঞান আমরা হারাইয়া ফেলিয়াছি। আমরা যন্ত্র-তুল্য স্বয়ংক্রিয়—অবনত হইয়া পড়িয়াছি। আমরা দেহের পরমাণুগুলির বিন্যাসপ্রণালী ভুলিয়া গিয়াছি। সুতরাং এখন আমরা যন্ত্রের মতো যাহা করিতেছি, তাহা জ্ঞাতসারে করিতে হইবে। আমরাই দেহের প্রভু, সুতরাং আমাদিগকেই সেই বিন্যাসপ্রণালী নিয়মিত করিতে হইবে। ইহাতে কৃতকার্য হইলেই আমরা ইচ্ছামত দেহকে আবার তরুণ করিয়া তুলিতে সমর্থ হইব ; তখন আমাদের জন্ম, ব্যাধি, মৃত্যু-কিছুই থাকিবে না। সভি মূলে তদ্বিপাকে জাত্যায়ুর্তোগাঃ ॥১৩ ॥ —মনে এই সংস্কাররূপ মূল থাকায় তাহার ফলস্বরূপ মনুষ্যাদি জাতি, ভিন্ন ভিন্ন পরমায়ু ও মুখস্থঃখাদি ভোগ হয়।