পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

At e স্বামীজীর বাণী ও রচনা যোগীরা বলেন, যাহার বিবেকশক্তি আছে, ধাহার একটু ভিতরের निएक मृष्टि चांदइ, डिनि श५ ७ छ्:र्ष बांश८थञ्च नर्वविष वखब्र अखछन পর্যন্ত দেখিয়া থাকেন, আর জানিতে পারেন উহারা সর্বদা সর্বত্র সমভাবে রহিয়াছে। একটির সঙ্গে অার একটি যেন জড়াইয়া, একটি যেন আর একটিতে মিশিয়া আছে। সেই বিবেকী পুরুষ দেখিতে পান যে, মানুষ সমগ্র জীবন কেবল এক আলেয়ার অনুসরণ করিতেছে ; সে কখনই তাহার বাসনাপূরণে সমর্থ হয় না। এক সময়ে মহারাজ যুধিষ্ঠির বলিয়াছেন, ‘জীবনে সর্বাপেক্ষ আশ্চর্ষ ঘটনা এই যে, প্রতি মুহূর্তেই প্রাণিগণকে মৃত্যুমুখে পতিত হইতে দেখিয়াও মনে করিতেছি, আমরা কখনই মরিব না।’’ চতুর্দিকে মূর্থ দ্বারা পরিবেষ্টিত হইয়া মনে করিতেছি, শুধু আমরাই পণ্ডিত—শুধু আমরাই মূর্থশ্রেণী হইতে স্বতন্ত্র। সর্বপ্রকার চঞ্চলতার অভিজ্ঞতা দ্বারা বেষ্টিত হইয় আমরা মনে করিতেছি, আমাদের ভালবাসাই একমাত্র স্থায়ী ভালবাসা। ইহা কি করিয়া হইতে পারে ? ভালবাসাও স্বার্থপরতা-মিশ্রিত। যোগী বলেন, "পরিণামে দেখিতে পাইব, এমন কি পতিপত্নীর প্রেম, সস্তানের প্রতি ভালবাসা, বন্ধুদের প্রতি—সবই অল্পে অল্পে ক্ষীণ হইয়া আসে। এই সংসারে ক্ষয় প্রত্যেক বস্তুকেই আক্রমণ করিয়া থাকে। যখনই সংসারের সকল বাসনা, এমন কি ভালবাসা পর্যন্ত বিফল হয়, তখনই যেন চকিতের স্থায় মানুষ বুঝিতে পারে এই জগৎ কিভাবে ব্যর্থ, কতখানি স্বল্পসদৃশ । তখনই তাহার চোখে বৈরাগ্যের ক্ষণিক আলো দেখা দেয়, তখনই সে অতীন্দ্রিয় সত্তার যেন একটু আভাস পায়। এই জগৎকে ত্যাগ করিলেই জগদ্বতীত তত্ত্বটি হৃদয়ে উদ্ভাসিত হয় ; এই জগতের সুখে আসক্ত থাকিলে ইহা কখনও সম্ভব হইতে পারে না। এমন কোন মহাত্মা জন্মগ্রহণ করেন নাই, র্যাহাকে এই উচ্চাৰস্থা লাভের জন্য ইন্দ্রিয়সুখভোগ ত্যাগ করিতে হয় নাই। প্রকৃতির বিভিন্ন শক্তিগুলির পরস্পর বিরোধই দুঃখের কারণ। একটি মানুষকে একদিকে, অপরটি আর একদিকে টানিয়া লইয়া যাইতেছে, কাজেই স্থায়ী মুখ অসম্ভব হইয়া পড়ে। २ जश्छशन छूठानि नऋखि वनभगिब्रन् । ণুেৰাঃ স্থিরত্বমিচ্ছত্তি কিমাশ্চর্ধমতঃপর ॥—মহাভারত, বনপর্ব