পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जांक्षन्न-ुiiष्यः \96אס" পূর্ণ ৰোগী হইতে গেলে সাধককে স্ত্রী-পুরুষ লিঙ্গাভিমান ত্যাগ করিতে হইবে। আত্মার কোন লিঙ্গ নাই ; তবে লিঙ্গাভিমান দ্বারা নিজেকে অবনমিত করিৰে কেন ? পরে আমরা আরও স্পষ্ট বুঝিতে পারিব, কেন এই-সকল ভাব একেবারে পরিত্যাগ করিতে হইবে । চৌধ যেমন অসৎকাৰ্য, পরিগ্রহ অর্থাৎ অপরের নিকট হইতে কিছু গ্রহণ করাও সেইরূপ অসৎকর্ম। যিনি धनाग्रब्र बिक इहे८ङ किहू अश्नं क८ब्रम, ॐांशांब्र शब मांडांब्र बम चांब्री, প্রভাবিত হয়, স্বতরাং ধিনি দান গ্রহণ করেন, তাহার পতিত হইবার সম্ভাবনা। অপরের নিকট হইতে দান গ্রহণ করিলে মনের স্বাধীনতা নষ্ট হইতে পারে, আমরা ক্রীতদাসতুল্য হইয়া পড়িতে পারি। অতএব কোন দান গ্রহণ করিও না o এতে জাতি-দেশ-কাল-সময়ানবচ্ছিন্নাঃ সার্বভৌম মহাব্ৰতম্ ॥৩১ ॥ —এইগুলি জাতি, দেশ, কাল ও সময় ( অর্থাৎ সাময়িক কর্তব্য বা উদ্দেশু ) দ্বারা অবচ্ছিন্ন বা সীমাবদ্ধ না হইলে সার্বভৌম ( অর্থাৎ সর্বজনীন ) মহাব্ৰত বলিয়া কথিত হয়। এই সাধনগুলি অর্থাৎ অহিংসা, সত্য, অন্তেয়, ব্রহ্মচর্য ও অপরিগ্রহ প্রত্যেক পুরুষ, স্ত্রী ও বালকের পক্ষে জাতি, দেশ অথবা অবস্থা-নির্বিশেষে अशtéग्न । শৌচ-সন্তোষ-তপঃ-স্বাধ্যায়েশ্বরপ্রণিধাননি নিয়মাঃ ॥ ৩২ ॥ —বাহ ও অন্তঃশৌচ, সন্তোষ, তপস্যা, স্বাধ্যায় (মন্ত্রজপ বা অধ্যাত্মশাস্ত্র পাঠ ) ও ঈশ্বরোপাসনা এইগুলি ‘নিয়ম’ । বাহশৌচ অর্থে শরীরকে পবিত্র রাখা ; অশুচি ব্যক্তি কখনও যোগী হইতে পারে না। সঙ্গে সঙ্গে অস্তঃশৌচও আবগুক। পূর্বে সমাধিপাদ, ৩৩শ স্বত্রে ষে ধর্মগুলির কথা বলা হইয়াছে, তাহা হইতেই এই অন্তঃশৌচ আসে। অবশু বাহশৌচ অপেক্ষা অন্তঃশৌচ অধিকতর প্রয়োজন, কিন্তু উভয়টিরই প্রয়োজনীয়তা আছে ; আর অন্তঃশৌচ ব্যতীত কেবল বাস্থশোঁচ কোন কাজে আসে না । مسس سےسب سے ــــسیــمـےبس۔ -- ১ মে'র প্রথম তিনটি সাধনের জন্ত সংক্ষেপে রাজযোগ' অধ্যায় ট্য।