পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৪৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 S 8 স্বামীজীর বাণী ও রচনা তয়োশ্চ পুরয়েদ্বায়ুং শনৈঃ ষোড়শমাত্রয়া । প্রাণীয়ামৈর্দহেদোষান ধারণাভিশ্চ কিষিান। প্রত্যাহারাচ্চ সংসর্গান ধ্যানেনানীশ্বরান গুণান ॥ —যথাবিধি বাঞ্ছিত আসন অভ্যাস করিয়া অতঃপর হে গাগি, জিতাসনগত হইয়া প্রাণায়াম অভ্যাস করিবে । কোমল আসনে কুশ সম্যক বিছাইয়া, তাহার উপর মুগচর্ম বিছাইয়া, ফল ও মোদকের দ্বার গণেশের পূজা করিয়া, সেই আসনে স্বখালীন হইয়া বামহস্তে দক্ষিণহস্ত স্থাপন করিয়া, সম-গ্ৰীবশির হইয়া, মুখ বন্ধ করিয়া, নিশ্চল হইয়া, পূর্বমুখ বা উত্তরমুখে বসিয়া, নালাগে দৃষ্টি ন্যস্ত করিয়া, অতিভোজন বা একেবারে অনাহার ত্যাগ করিয়া পূর্বোক্ত প্রকারে যত্বপূর্বক নাড়ী শোধন করিবে ; এই নাড়ী শোধন না করিলে সাধনের ক্লেশ সমস্তই বৃথা হয়। পিঙ্গলা ও ইড়ার সংযোগস্থলে ( দক্ষিণ ও বাম নাসিকার সংযোগস্থলে ) ‘ছং বীজ চিন্তা করিয়া ইড়াকে দ্বাদশমাত্রা বাহ বায়ু দ্বারা পূর্ণ করিবে, পরে সেই স্থানে অগ্নির চিন্তা ও ‘রং বীজ ধ্যান করিবে ; এইরূপে ধ্যান করিবার সময় ধীরে ধীরে পিঙ্গলা ( দক্ষিণ নাসিক। ) দিয়া বায়ু রেচন করিবে । পুনরায় পিঙ্গলার দ্বারা পূরক করিয়া পূর্বোক্ত প্রকারে ধীরে ধীরে ইড়া দ্বারা রেচন করিবে । গুরুর উপদেশ অনুসারে ইহা তিন-চারি বৎসর অথবা তিন-চারি মাস অভ্যাস করিবে । উষাকালে, মধ্যাহে, সায়াহ্নে ও মধ্যরাত্রে, যতদিন না নাড়ীগুদ্ধি হয় ততদিন গোপনে অভ্যাস করিতে হইবে ; তখন র্তাহাতে এই লক্ষণগুলি প্রকাশিত হয় যথা, শরীরের লঘুতা, স্বন্দরবর্ণ, ক্ষুধা ও নাদ-শ্রবণ। পরে রেচক, কুম্ভক, পুরকাত্মক প্রাণায়াম করিতে হইবে । অপানের সহিত প্রাণ যোগ করার নাম প্রাণায়াম। ১৬ মাত্রায় মন্তক হইতে পদ পর্যন্ত পূরক, পরে ৩২ মাত্রায় রেচক ও ৬৪ মাত্রায় কুম্ভক করিবে । আর. একপ্রকার প্রাণায়াম আছে তাহাতে প্রথমে ৬৪ মাত্রায় কুম্ভক, পরে ৩২ মাত্রায় রেচক ও শেষে ১৬ মাত্রায় পূরক করিতে হইবে। ७थांभांब्रां८मब्र दांब्रां ॐ द्रौढ़व्रब्र नभरष्ठ cमांश झथ एहेब्रां यांच्च । ५iब्रभ