পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বামী বিৰেকানন্দ । কতকটা অন্যান্য কারণে উপরোক্ত নিয়মাদির কিঞ্চিৎ পরিবর্তন সাধিত হয়। ] রামকৃষ্ণ-মিশন স্থাপিত হইল বটে, কিন্তু পূর্বেই উক্ত হইযাছে গুরুভ্রাতারা সকলে ইহার উদ্দেশ্যের পোষকতা কবিতেন না । সভাভঙ্গের পর সভ্যগণ চলিয়া গেলে যোগানন্দ স্বামীকে লক্ষ্য করিয়া স্বামিজী বলিতে লাগিলেন “এইবাপে কাজ ত আরম্ভ করা গেল ; এখন দুষ্ঠাখ ঠাকুরেব ইচ্ছায্য কতদূব কি হাষ।” যোগানন্দ স্বামী বলিলেন “সভা করা, বক্তৃতা দেওয, লোকেব উপকার করিব এন্ধপ অভিমান করা এসব বিদেশী ভাব। ঠাকুবের উপদেশ কি এৰূপ ছিল ?” স্বামিজী বলিলেন “তুই কি ক’রে জানূলি এ সব ঠাকুরের ভাব নয় ? অনন্ত ভাবময় ঠাকুরকে তারা বুঝি তোদের বুদ্ধির গণ্ডীতে বদ্ধ ক’রে রাখতে চাস ? তা’ হবে না। আমি এ গণ্ডি ভেঙ্গে তার ভাব পৃথিবীময় ছড়িয়ে দিয়ে যাব। আমাকে তিনি কখনও তার পূজা প্রচার কর্তে বলেননি, ধ্যান ধারণা আর ধৰ্ম্মেব যে সব উচু উঁচু কথা আমাদের তিনি শিখিযে. গেছেন সেইগুলি উপলব্ধি করে জগৎকে শিক্ষা দিতে হবে। মনে করিাসনি আমি আর একটি নূতন দল কৰ্ত্তে বসেছি। প্রভুর পদতলে আশ্ৰষ পেযে আমরা ধন্য হয়েছি। ত্ৰিজগতের লোককে’র্তার ভাবসমূহ দিতেই আমাদের জন্ম।” যোগানন্দ স্বামী চুপ করিয়া রহিলেন। স্বামিজী পুনরায়ু বলিতে লাগিলেন -দেখা প্রভুর দয়ার নিদর্শন দুয়োভূক্ষ্মঃ এ, জীবনে পেয়েছি, বেশ অনুভব করেছি। তিনি আমার পেছনে দাড়িয়ে এ সব কাজ করিয়ে নিচ্ছেন। যখন খেতে না পেয়ে *?装r