স্বামী বিবেকানন্দ । করিযা নিজেই পাখোযাজ ধবিলেন। স্বামী সাবাদানন্দ প্ৰথমতঃ স্বামিজী-বাচিত সৃষ্টি বিষযাক “এক ৰূপ অৰূপ নাম ববণ” এই গানটি গাহিলেন। মৃদঙ্গব স্নিগ্ধ গম্ভীব নির্ঘোষে গঙ্গা যেন উথলিয়া উঠিল, এবং স্বামী সাবাদানন্দেব সুকণ্ঠও সঙ্গে সঙ্গে মধুব আলাপে গৃহ ছাইযা ফেলিল। তৎপবে শ্ৰীবামকৃষ্ণদেব যে সকল গান গাহিতেন বা ভালবাসিতেন তাহাবই কযেকটি গাওযা হইল। এমন সমযে স্বামিজী সহসা সকল ভূষণ নিজ অঙ্গ হইতে উন্মোচন কবিয গিবিশ বাবুৰ অঙ্গে পাবাইতে লাগিলেন। নিজহস্তে গিবিশবাবুব বিশাল দেতে ভষ্ম মাখাইযা কৰ্ণে কুণ্ডল, মস্তকে জটাভাব, কণ্ঠে বন্দ্রাহ্ম ও বাহুতে কন্দ্ৰাক্ষ বলয দিতে লাগিলেন। গিবিশবাবু সে সজ্জাষ যেন আব্ব এক মূৰ্ত্তি হইয দাড়াইলেন ; দেখিয়া ভক্তগণ অবাক হইযা গেল। অনন্তব স্বামিজী বলিলেন “ঠাকুব বলতেন ইনি ভৈববেব অবতাব । আমাদিগেব সহিত ইহাব কোন প্ৰভেদ নাই।” গিবিশবাবু নিৰ্বাক হইযা বসিযা বহিলেন। অবশেষে স্বামিজী তাহাকে একখানি গেকন্যা কাপড় পাবাইযা বলিলেন ‘জি সি, তুমি আজি আমাদেব ঠাকুবেব কথা শোনাবে। তোবা সব স্থিব হ’যে বাস।” গিবিশবাবুৰ চক্ষে জল আসিল । তিনি কিষাৎক্ষণ মৌনী থাকিয়া বলিলেন “পবম দ্যাল ঠাকুবেৰ কথা আমি আব্ব কি বলবো ? তাৰ অনন্ত দয়া, তা না হ’লে তোমাদেব মত আজন্ম কামিনীকাঞ্চন ত্যাগী শুদ্ধাত্মাদেব সঙ্গে আমাধব মত পাপিষ্ঠকে তিনি একাসনে বসতে দেন ? কথাগুলি বলিতে বলিতে গিরিশবাবুৰ কণ্ঠরোধ হইয়া আসিল, তিনি অন্য কিছুই আর tror
