পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বামী বিবেকানন্দ অতিথির সেবায় আমার অধিকার’ এবং এই বলিয়া স্বয়ং ধৰ্ম্মপালের চরণ ধৌত করিতে উদ্যত হইলেন । ধৰ্ম্মপাল মহা আপত্তি করিতে লাগিলেন। স্বামিজীর শিষ্যেরাও তঁাহারা উপস্থিত থাকিতে স্বামিজী ঐ কাৰ্য্য করিতেছেন দেখিষা তৎক্ষণাৎ তাহাকে নিরস্ত করিযা আপনারা উহা সম্পাদনে ব্যস্ত হইলেন । ঘটনাটি সামান্য হইলেও স্বামিজী-চরিত্রের অদ্ভুত নিরভিমানিতার একটি প্রকৃষ্ট দৃষ্টান্ত বটে ! ২৯শে মার্চ স্বামিজী স্বামী স্বরূপানন্দ ও সুবেশ্বরানন্দকে সন্ন্যাসধৰ্ম্মে এবং ইহাব চাবি দিবস পূৰ্ব্বে মিস মাৰ্গারেট নোেবলুকে ব্ৰহ্মচারিণীব্রতে দীক্ষিত করেন। দীক্ষান্তে মাথুরেটের হুইল ‘নিবেদিতা’। নিবেদিতার দীক্ষা এদেশের ইতিহাসে একটি অভূতপূৰ্ব ঘটনা, কারণ র্তাহার পূৰ্ব্বে কোন পাশ্চাত্য রমণীই ভারতবর্ষীয় সন্ন্যাসী সম্প্রদায়ভুক্ত হন নাই । এবার কলিকাতায় আসিয়া স্বামিজীী ২১শে মার্চ তারিখে বহুবাজারের বিজ্ঞান পরিষদের একটি অধিবেশন ব্যতীত আর কোন প্ৰকাশ্য সভায় বক্তৃতা দেন নাই। তবে ১৮ই মার্চ স্বামী সারদানন্দের এমারেন্ড রঙ্গমঞ্চে "Our mission in America’ ও ১১ই মাৰ্চ ষ্টার থিযেটারে ভগ্নী নিবেদিতার “The Influence of Indian thought in England' (frees ভারতীয় আধ্যাত্মিক চিন্তার প্রভাব) নামক বক্তৃতাকালে সভাপতিরূপে উপস্থিত ছিলেন। নিবেদিতার বক্তৃতা সাঙ্গ হইলে স্বামিজী ওলিবুল ও মিস মুলারকেও দুই চারি কথা ከም'እb Ö