পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নাইনিতালে । ১৮৯৮ সালের ১৩ই মে স্বামিৰ্জী শিষ্যগণ সমভিব্যাহারে নাইনিতালে উপনীত হইলেন। সমুদয় পথটা ভারতবর্ষসংক্রান্ত বহু শিক্ষাপ্ৰদ সামাজিক ও ঐতিহাসিক আলোচনায সুখে অতিবাহিত হইল। এই ভ্ৰমণ ও তদানুসঙ্গিক শিক্ষাপ্রদানেৰ বিস্তৃত ইতিহাস র্তাহার ধৰ্ম্মকন্যা নিবেদিতা কর্তৃক অতি সুন্দৰ ভাবে বিবৃত হইযাছে। আমরা এখানে তাঙ্গাব। কিযদংশ পাঠকগণকে উপহার প্রদান করিলাম “মে মাসের প্রথম হইতে অক্টোবর মাসের শেষ পৰ্য্যন্ত আমরা কি অপরূপ দৃশ্যাবলীব মধ্য দিযাই না লমণ কবিযাছিা! আর যেমন আমরা একটীির পর একটি করিয৷ নৃতন স্থানে আসিতে লাগিলাম, কি অনুরাগ ও উৎসাহের সহিতই না স্বামিজী আমাদিগকে তত্ৰত্য প্ৰত্যেক জ্ঞাতব্য বস্তুটাব সহিত পরিচয় করাইয়া দিতেছিলেন। ভারত সম্বন্ধে শিক্ষিত পাশ্চাত্য লোকদের অজ্ঞতা এত বেশী যে উহাকে প্রায় নিরেট মুখামি বলা চলে—অবশ্য, যাহারা এ বিষযে চেষ্টা করিয়া কতক বুৎপত্তি লাভ করিয়াছেন, তঁহাদের কথা স্বতন্ত্র। কিন্তু আমাদের এ বিষয়ে হাতে কলমে শিক্ষা প্ৰাচীন পাটলীপুত্র বা পাটনা হইতেই আরম্ভ হইয়াছিল। রেলযোগে পূৰ্বদিক হইতে কাশীতে প্ৰবেশ করিবার মুখে উহার ঘাটগুলির যে দৃশ্য চক্ষে পড়ে, তাহা জগতের দর্শনীয় দৃশ্যগুলির মধ্যে অন্যতম। স্বামিজী সাগ্রহে b之8