পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বামী বিবেকানন্দ । হইতে দেখা দেন। এখন ও-লোকটর মা ছিলেন খুব রোগ । কাজেই যুবক আবেগের সহিত বলিয়া উঠিল “আহা মাগো ?

  • প্রেতলোকে গিয তুমি কি মোটাই হয়েছ ?” স্বামিজী বলিতেন -“এই ব্যাপাপ দেখিষা আমার মনে বড় কষ্ট হইল, আমি তপন সেই সুবকটিকে ডাকিয়া বলিলাম-“দেখ, একঢ়া গল্প পলি শোন। এক রাসিয়ান চিত্রকর এক চাষার মৃত পিাতায় চিত্ৰ আঁকিবার ভার পাইয়াছিল। পিতার আরুতি কিরূপ তাহ জিজ্ঞাসা করিলে চাষ বলিয়াছিল “আঃ হা, বলেই চি ত’ তার নাকের ওপর একটা আঁচিল ছিল। কাজেই চিত্ৰকল্প একটা বৃদ্ধ চাষার মুক্তি আঁকিয় তাহার নাকের উপব প্ৰকাণ্ড এক আঁচিল বসাইয়া সেই চাষাকে গিয বলিল “ছবি প্ৰস্তুত, তুমি একবাব নিজে আসিয়া দেখিয়া যাও।” চাষ। আসিয়া ছবির সম্মুখে দাড়াইযাই ভাবে গদগদ হইয়া বলিল “বাবা । বাবা ! যেদিন তোমায় শেষ দেখা দেখি তারপর তুমি কতট থে বদলে গেছে|” ” এই গল্প বলার পর সেই ইঞ্জিনিয়ার ছোকরা আর স্বামিজীর সহিত বাক্যালাপ করিত না। ইহাতে বুঝা যায় অন্ততঃ গল্পটার সাদৃশ্য বুঝিবার মত মুদ্ধি তাহার ছিল।

৯ই জুন বৃহস্পতিবার দিন প্ৰাতঃকালে কৃষ্ণ সম্বন্ধে কথাবাৰ্ত্তা হয়। স্বামিজীর ( এবং তিনি যে হিন্দু শিক্ষাদীক্ষার মধ্যে বিদ্ধিত হইয়াছিলেন তাহার ) এই একটি বিশেষত্ব ছিল যে একটা ভাব গ্ৰহণ করিয়া একদিন দিব্য একটি ছবি মনের সামনে ফুটাইয়া ኪyቱ8br