পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আলমোড়া । জীকে প্রথম রামকৃষ্ণদেবকে দর্শন করিতে যাইবার জন্য বলিয়াছিলেন, এবং তঁাহার ভারত বাসের শেষ সময়ে প্রায় ধলিতেন ‘হঁ বৎস, তোমরাই ঠিক বুঝিযাছ-তোমরাই ঠিক বুঝিয়াছ-সব ভগবান এ কথাই সত্য।” স্বামিজী বলিতেন, “র্তাহার কথা বলিতে আমি গৌরব অনুভব করি, কিন্তু তা” বলে । মনেও করেন। তিনি আমাকে খ্ৰীষ্টানী ভাবে একটুও ভাবিত ক’ৰ্ত্তে পেরেছিলেন ।” আবার অন্যান্য বিষযে অনেক কৌতুককর গল্পও তাহারু, নিকট শুনিতে ”। ওয়া যাইত। যেমন একবার আমেরিকার এক সহরে তিনি বাসা লইয়াছিলেন, সেখানে তঁাহাকে প্ৰত্যহ স্বহস্তে নিজের খাদ্যা পাক করিতে হইত, আর সেই সময়ে এক অভিনেত্রী ( সে দাঁড় টকীভাজ খাইতে ভালবাসিত ) আর একটী স্ত্রীলোক ও একটা পুৰুষের সঠিত তাহার দেখা হইত। ইহাঁরা দুই স্বামী-স্ত্রী-ভুত দেখাইয়া জীবিকা অজ্জন করা ইহাদের ব্যবসায় ছিল। স্বামিজী একদিন যখন কী ব্যক্তিকে বুঝাইয়া বলিতেছিলেন “দেখ এরূপভাবে লোককে ঠকান বড় অন্যায়, তুমি ও-ব্যবসাস ছাড়িয়া দাও”। তখন তাহার স্বী আসিয়া বঁলিল “ঠিক বলিয়াছেন মহাশয়, আমিও ওকে স্ট কথা বলি ; কারণ ওতে লাভ কি, উনি দেখান ভূত-আর পয়সা পেটেন মিসেল উইলিযামস্-এতে লাভ কি ?” “আয় একবার স্বামিজীী গল্প করিতেন ‘একজন শিক্ষিত যুবক ইঞ্জিনিয়ার তাহার মৃত মাতার আত্মা দেখিতে চাহিলে উক্ত স্থূলকায় মিসেস উইলিয়ামস একটা পরদার আড়াল 切・8?