পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমরনাথ ও ক্ষীরভবানী। হিমালয়ের তুষারাবৃত পথের মধ্য দিয়া শত শত যাত্রী অমরনাথ গুহাভিমুখে চলিযাছে—সে এক অপরূপ দৃশ্য! হঠাৎ এক দিন দেখা গেল পাহাড়ের মাঝখানে নানা আকারের শত শত র্তাবু পড়িয়াছে, তার সঙ্গে দোকান বাজার, ক্রেতা বিক্রেতা --আলাদিনের আশ্চৰ্য্য প্ৰদীপে যেন একদিনে একটি শহর তৈরী ক’রে ফেল্লেন আবাবা তার পরদিন সকালে সব ফাঁক। কোথাও কিছু নেই। যাত্রীবা। আবার চলিয়াছে। বড় মধুর স্বাত্রা। গৈরিক ছত্রের নিম্নে ভস্মাবৃত কলেবর সাধুর দল, সাম্নে ধূনি জলিতেছে ; কেহ ধ্যানে নিমগ্ন, কেহ শাস্ত্ৰালাপে রত, কেহবা একেবারে মৌন। কত বিভিন্ন রকমের বেশ, কত বিভিন্ন সম্প্রদায়ের সন্ন্যাসী। কত দেশের কত প্রকারের নরনারী ও বালকবালিকা ; কোথাও শিঙ্গা বাজিতেছে, কোথাও শাক বাজিতেছে, কোথাও পাক হইতেছে, কোথাও অন্ধকার ভেদ করিযা মশালের আলো জলিতেছে। কেহ আনন্দুে চীৎকার করিতেছে, কেহ স্তোত্র আবৃত্তি করিতেছে, কাহারও মুখে হর হর বম্ বম্ ধ্বনি ভারতবর্ষ ছাড়া জগতের আর কোথাও এমন অদ্ভুত, পবিত্র, মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখিতে পাওয়া যায় না। দেবতার দর্শন লাভের জন্য এমন দ্ব্যাকুলত, এমন কষ্টস্বীকার, এমন উন্মত্ততা অন্য কোন দেশে নাই। এই BDDBDD BB DB DBiYiBDD BBBS S SLBD DDD b”ዓ8