পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বামী বিবেকানন্দ । বলিয়া গেলেন কেহ যেন তঁহার অনুসরণ না করে। তিনি ক্ষীরাভবানীর বিচিত্ৰবৰ্ণশোভিত নিঝরিণী দেখিতে গিয়াছিলেন। ৬ই অক্টোবরের পূর্বে সেস্থান হইতে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করিলেন না। সম্মুখে তিনি প্ৰত্যহ হোম কবিতেন এবং এক মণ দুগ্ধ হইতে ক্ষীর প্রস্তুত করিযী তণ্ডুল, বাদাম প্ৰভৃতিব সহিত ভোগ দিতেন এবং বহুক্ষণ বসিষা সাধাবণ ভক্তের ন্যান্য মালাজপ করিতেন। প্ৰত্যহ প্ৰাতে একজন ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতে্যুব শিশুকন্যাকে কুমারী উমারূপে পূজা কাবাও তাহাব উপাসনাব বিশেষ অঙ্গ ছিল। এখানে কয়দিন স্বামিজী কঠোব তপস্যা করিযাছিলেন। মনে হইতেছিল কাজকৰ্ম্মে ব্যস্ত থাকার জন্য কৰ্ম্মাসক্তির যে একটা পর্যাদা তাহার মনের উপব পড়িয়াছিল সেটাকে তিনি যেন ছিন্ন করিতে চাহিতেছিলেন। এখন আর তিনি কৰ্ম্মী, উপদেষ্ট বা জািননায়ক নহেন। এখন তিনি শুধু সন্ন্যাসী-মার নিকট ছোট ছেলেটি । যেদিন স্বামিজী শ্ৰীনগরে প্রত্যাগমন করিলেন সেদিন তঁহার মুখে অপূৰ্ব জ্যোতিঃ ও পবিত্ৰত নিবীক্ষণ করিষা শিষ্যগণ বুঝিতে পারিলেন যে তঁাহার মধ্যে আরও মহত্তর পবির্তন ঘটয়াছে। তিনি হস্ত-প্রসারণপূর্বক আশীৰ্ব্বাদ করিতে করিতে নৌকায় প্রবেশ করিলেন এবং মার প্রসাদী গাদ্দাফুলের মালা প্ৰত্যেক শিষ্যের মস্তকে স্পর্শ করাইয়া বলিলেন, “এখন আর BB SDi BDiSYiB Bg S gES DDD BDi DBDD DBBS য়াছি । মা আমাষ বল্লেন “বিধৰ্ম্মী বা বিশ্বাসহীনেরা যদি আমার মন্দিরে প্রবেশ ক’রে আমার মূৰ্ত্তি কলুষিত করে তাতেই