পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৩০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ও স্বামী বিবেকানন্দঃ পূৰ্বোক্ত প্রসঙ্গ হইতে কেহ যেন মনে করিবেন না যে তিনি গৃহস্থ বা স্ত্রীলোকগণকে ঘৃণা করিতেন। তবে দুৰ্বলতা সাধারণ নরনারীর স্বভাবগত ধৰ্ম্ম এবং সুযোগ পাইলে পাপ অলক্ষ্যে কোন পথে প্রবেশ করে তাহ কেহ বলিতে পারে না ; -এই জন্য তিনি সৰ্ব্বদাই সতর্কতা অবলম্বন করিতে উপদেশ দিতেন, ' যেন পাপ বা দুৰ্ব্বলতা মস্তক উত্তোলন করিবার অবসর বা উপযুক্ত ক্ষেত্র না পায়। নতুবা প্ৰকৃত গাৰ্হস্থ্যাশ্রমেও যে অতি উচ্চ আদর্শ ও মহন্ধৰ্ম্মপালনের উপায় আছে তাহা তিনি বেশ ও জানিতেন এবং গৃহস্থাদিগের মধ্যে কয়েকজন স্ত্রীলোক ও পুরুষকে নিতান্ত অন্তরঙ্গ বন্ধু মনে করিতেন। এমন কি, অনেক সময়ে সন্ন্যাসী শিষ্যদিগকে উপদেশ দিতে গিয়া তাহদের উদাহরণ দিতেন। পাঠক পর পরিচ্ছেদে এইরূপ একজন মহাপুরুষকে দেখিবেন। * - অনেক সময় লোকের ব্যবস্থায় বিরক্ত হইয়া তিনি বলিতেন ‘তোদের দেশে কি ক’রে কাজ কৰ্বে বল ? এখানে সকলেই ঠু কৰ্ত্ত হতে চায়, কেউ কারুকে মানুতে চায় না। বড় কাজ কৰ্ত্তে গেলে সর্দারের হুকুম চোক বুজে মানতে হয়। আমার গুরুভাইয়েরা যদি আজ আমায় বলে আজ থেকে শেষদিন পৰ্যন্ত আমায় মঠের নর্দামা সাফ কৰ্ত্তে হ’বে ঠিক জানিস্। আমি দ্বিরুক্তি না ক’রে এখনি তাই কৰ্ত্তৈ থাকবো। যে হুকুম তামিল কৰ্ত্তে পারে। সেই সর্দার হয়।” BDD DBDBDDB BB BDDDBDB BBDDDBD DBS DBB একজন সন্ন্যাসী শিষ্যকে সম্মুখে দেখিতে পাইয়া বলিলেন “শোন, R