পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৩৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भांशiयों एर्णन। বার জন্য নানারূপ মস্কর করিতে লাগিলেন। তাহদের ভিতর একজন বড় মজার লোক ছিল। তাহার বারিকতক বিবাহ হইয়াছিল। কিন্তু একটি স্ত্রীও বঁচিযা ছিল না, আর ‘চণ্ডী” পুস্তকখানি সমস্ত তাহার কণ্ঠস্থ ছিল। তার সেই অদ্ভুত সুর আর বিদিকিগ্ৰী উচ্চারণের সঙ্গে ‘চণ্ডীর সংস্কৃত অতি অপূৰ্ব্ব আকার ধারণ করিল। স্বামিজী। কিন্তু মাঝে মাঝে তাহার ভুল সংশোধন করিয়া আরও বলিবার জন্য উৎসাহ দিতেছিলেন, আর মাঝে মাঝে তাতাকে “পণ্ডিতজী” বলিয়া ডাকিতেছিলেন। তাহাতে লোকটি খুব আত্মপ্ৰসাদ অনুভব করিতেছিল। আর একটু মজা কবিবােব জন্য তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন যে সে আর বিলদাহ কৰিখতে পাজী আছে কি না । সে অমানঘদিনে বলিল “তা খুব বাজা আছে”। কিন্তু যৌতুকোব টাকা কোথায় ? স্বামিজী বলিলেন “ধর যদি আমিষ্ট দিই।” লোকটির খুসী দেখে কে ! সে আনন্দে গদগদ হইয়া ঘন ঘন স্বামিজীকে প্ৰণাম করিতে লাগিল । কনকনে বাতাস ও বরফের মধ্যে বড় বেশী জোরে যাওয়া যাইতেছিল না। সুতরাং ঢারি হটতে ৭॥০ মাইল দূর পহরাপানি পৌছিতেই বেলা তৃতীয় প্রহর অতীত হইল। এখানে একটি ছোট দোকানঘরে যাত্রীরা দু’এক ঘণ্টার জন্য থাকিয়া আহারাদি করিয়া লয়। এখানে স্বামিজীর লোকেরা সকলের আগে পৌছিয়া চা খাইবার জন্য র্তাহার অনুমতি চাহিল। স্বামিজী তাঁহাদের প্রতি দয়ার্দ্র হইয়া বলিলেন “তোরা কিছু খাবার খেয়ে নে। আমি পয়সা দিব।” আর কোথায় যাবি ? RnS