পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৩৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মায়াবতী দর্শন। না। যত অসম্ভবই হোক-আমার idea আর plan ( ভাব ও উদ্দেশ্য )। কাজে পরিণত কক্‌বার জন্য তারা প্ৰাণ দেবে।” শ্ৰীশ্ৰীরামকৃষ্ণদেব তাহার শিষ্যদিগের মধ্যে সাত জনকে বলিতেন। -ঈশ্বরকোটা, যখন অবতারের আবির্ভাব হয় তখন তঁর স্ট্রলীলার সহায়তা কপূবার জন্য যে সকল অন্তরঙ্গ ভক্ত দেহধারণ করে আসেন। তিনি “ঈশ্বরকোটী’ শব্দ দ্বারা তাহাদিগকেই নির্দেশ করিতেন। সুতবাং বলিতে গেলে ইহাদের “মুক্তি’ বলিয়া কিছু নাই (, কারণ হঁহার নিত্যমুক্ত ) এবং ইহাদের “সাধনা”ও অজ্ঞাতসাবে শুধু লোকশিক্ষার জন্য। এই শ্রেণীর ভক্তের মধ্যে পয়ম ংসদেব স্বামিজীকে সম্বশ্ৰেষ্ঠ গণ্য করিতেন। পাবদিন সকালে “দেউড়ি’ পৌছিবার কথা। দেউড়ি ওখান হইতে ১৫ মাইল দূৰ। স্বৰূপানন্দ স্বামী চম্পাওয়ৎ পৰ্যন্ত আসিয়া পুনরায় মাযাবর্তীতে ফিরিয়া গিযাছিলেন। বেলা ১টার সময় সকলে দেউড়ি পৌছিলেন বটে, কিন্তু আবার এক বিভ্ৰাট উপস্থিত। ডাকবাংলার চৌকীদার দরজায চাবি বন্ধ করিয়া কোথায় গিয়াছে তাহার কোন সন্ধান নাই। সৌভাগ্যক্রমে তালাটা টানিতে খুলিয়া গেল-তখন সকলে ভিতরে প্রবেশ করিয়া বিশ্রাম করিতে লাগিলেন । স্বামিজীর সহিত গোবিন্দলাল সাহ, শিবানন্দ, সদানন্দ এবং বিরজানন্দ আছেন। বিরজানন্দ রন্ধন কাৰ্য্যে ব্যাপৃত হইলেন। কিন্তু ইহঁাড়িতে এত চাল চড়ান হইয়াছিল যে খানিক পরেই ভাত অৰ্দ্ধাসদ্ধ অবস্থায় উথলাইয়া উঠিবার যোগাড় করিল। ওদিকে স্বামিজীর ক্ষুধা পাইয়াছে। তিনি লোকের উপর লোক পাঠাইয়া কতদূর হুইল so a