পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৪০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বামী বিবেকানন্দ । তারপর অপরাঙ্কে ট্ৰেণ * ঢাকায় পৌছিলে তথাকার বিখ্যাত উকীল বাবু ঈশ্বরচন্দ্র ঘোষ ও বাবু গগনচন্দ্ৰ ঘোষ সমগ্ৰ ঢাকাবাসীর পক্ষ হইতে স্বামিজীকে অভ্যর্থনা করিয়া জমীদার ৬/ মোহিনীমোহন দাস মহাশয়ের বাটীতে লইয়া গেলেন। ষ্টেশনে বিস্তর ভদ্রলোক ও স্কুল-কলেজের ছাত্ৰ উপস্থিত হইয়াছিলেন, তঁাহারা সকলে মহা আনন্দে ‘জয় রামকৃষ্ণ দেবাকি জয়” ধ্বনিতে গগন পরিপূর্ণ করিতে লাগিলেন। ছাত্ৰগণ স্বামিজীর গাড়ীর সহিত দৌড়াইয়া যাইতে লাগিলেন। মোহিনীবাবুর বাটতে স্বামিজীর থাকিবার স্থান নির্দিষ্ট হইয়াছিল। সেখানে অনেক ভদ্রলোক তঁহার প্রতীক্ষাষ বসিয়াছিলেন । তিনি উপস্থিত হইবামাত্ৰ সকলে আনন্দরব করিতে লাগিলেন ও তঁহাকে দর্শন করিয়া আপনাদিগকে ধন্য মনে করিতে व्शाहिब्लम । সম্মুখেই বুধাষ্টমী আগত দেখিয়া স্বামিজী কয়েকদিন পরে ব্ৰহ্মপুত্রে গানের মানস করিয়া সশিষ্যে নৌকাযোগে লাঙ্গলবন্দ নামক স্থানে যাত্ৰা করিলেন। পূর্ববন্দোবস্ত অনুসারে নায়ায়ণগঞ্জের নিকট র্তাহার জননীর সহিত সাক্ষাৎ হইল। তিনি স্বামিজীর কতিপয় সন্ন্যাসী শিষ্যের তত্ত্বাবধানে এখানে উপনীত হইয়া অপেক্ষা করিতেছিলেন। নারায়ণগঞ্জের নিকট শীতলক্ষা নদীর দৃশ্য বড় মনােহর। তথা হইতে ধলেশ্বরীতে পড়িয়া পরে ব্ৰহ্মপুত্রে প্রবেশ করিতে হয়। প্ৰবাদ এইরূপ যে, ভগবান, পরশুরাম নাকি এই তীর্থে স্নান করিয়া মাতৃবধ জনিত পাপ হইতে বিমুক্ত হইয়াছিলেন। সেইজন্য এখানে দলে দলে Si o SSe