পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f寺i日*f乙5安W উমিচাঁদ যে খুন করিয়াছে, ইহা নগেন্দ্রনাথ একবারও মনে করেন নাই। সে যে খুন করিতে পারে না, তাহ অক্ষয়কুমারও অনেকবার বলিয়াছেন ; সুতরাং আজ সহসা তাহার নামে ওয়ারেন্ট দেখিয়া নগেন্দ্ৰনাথ বিশেষ আশ্চৰ্য্যান্বিত হইলেন। তাহার তখনও বিশ্বাস যে, উমিচাদ ইহার কিছুই জানে না। বলিলেন, “আপনি হঠাৎ মত পরিবর্তন করিলেন কিসে ? কিসে জানিলেন যে, উমিচাদ খুন করিয়াছে ?” অক্ষয়কুমার হাসিতে হাসিতে বলিলেন, “গ্রন্থকার মহাশয়ের এ কেবল ডিটেকটিভ উপন্যাস লেখা নয়—আমার বরাবরই উমিচাদের উপর নজর ছিল। আমি জানিতাম, এ খুন। ঈর্ষাবশেই হইয়াছে; তাহাই এতদিন সন্ধান করিতেছিলাম যে, রঙ্গিয়ার কে ভালবাসার পাত্র ছিল।” “সে সন্ধান ত অনেকদিন হইতে হইতেছিল ; কিন্তু কিছুই সন্ধান হয়। নাই। কেহ এ সন্ধান দিতে পারে নাই।” “তাহাতেই বুঝা যায়, রঙ্গিয়া খুব চতুরা ছিল।” “তাহা হইলে এখন কিরূপে জানিলেন ?” “একেই গোয়েন্দাগিরি বলে। রঙ্গিয়া কোথায় কোথায় যাইত, প্ৰথমে তাহারই সন্ধান করিতে আরম্ভ করি। ক্রমে জানিতে পারিলাম, সে গোপনে প্রায়ই একটা বাড়ীতে যাইত ; তখন কে তাহার ভালবাসার পাত্ৰ ছিল, তাহা জানা কি বড় কঠিন ?” “ভাল, তাহার পর কি জানিলেন ?” 豪ーお