পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मरुभ °ब्रिुघ्झक्न । ৬৫ প্রাগোক্ত কৌলিক প্রথানুসারে এ বিবাদের নিম্পত্তি হইতে পারিল না । । - * - - - দিগম্বরী ও শঙ্করী তথা হইতে প্রস্থান করিলে রাইকিশোরী কহিলেন “বাপূরে বাঁচলাম। আর এখানে বসে থেকে কাজ নেই। মন্থ, চল দেখি একবার তাতিদের বাড়ী বাই।” মনোরম কহিলেন “না দিদি, আমার কায কৰ্ম্ম সব পড়ে রয়েছে, দেবতা মেঘ করে এল, খড় কুটো গুলো বাইরে.আছে ঘরে তুলতে হবে, আমি আজ যেতে পারবে না, তোমরা যাও।” রাইকিশোরী এই কথা শুনিয়া দ্বিতীয়বার আর অনুরোধ না করিয়া অন্যান্ত যাহারা ছিল তাহাদিগকে জিজ্ঞাসা করিলেন “চল তোমরা যাৰে ?” কিন্তু দিগম্বরী ও শঙ্করীর বিবাদ দেখিয়া সকলেরই মনে কোন না কোন অনুর্থ হওয়ায় সকলেই যে যাহার বাট চলিয়া গেল । তখন রাইকিশোরী কহিলেন “আচ্ছা যাও তোয় আমি একবার নকড়ীর মার সঙ্গে দেখা না কোরে “যচ্চি-মে - এই বলিয়া তিনি নকড়ীর মতার বাট গমন করিলেন। প্রাঙ্গনে উপস্থিত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন “ও নকড়ীর মা, নকড়ী কোথায় ?” । । - নকড়ীর মাতা মুখ বাকাইয়া রাগত স্বরে কছিল “কি জানি কোথায় গিয়েছে।” । রাইকিশোরী যে সময় একড়ীর বাট উপনীত হইলেন তখন মঙ্গলা গাভী দোহন করিতেছিল এবং নকড়ীর মাতা বাছুর ধরিয়া বসিয়াছিল। রাইকিশোর বাটা হইতে বহির হইয়া কখনও রিক্ত হন্তে পুনরায় বাটতে ফিরিয়া আইসেন না। এজন্য