বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:হারামনির অণ্বেষণ - দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छुन्छ्न्नश्छ । やう> SSAAAASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAAAASAASAASAASAASAASAASAASAA (১) যাহার গুণে যাহা বৰ্ত্তিয়া থাকে তাহাই তাহার জীবনী শক্তি বা প্রাণ। অস্তিত্ব রক্ষা করাই প্রাণের একমাত্র কার্য্য। বৰ্ত্তিয়া থাকার নামই বাচিয়া ফুকা, বর্তমানতাই—অস্তিই— প্রাঃ । কাঠপাষাণের ভিতরেও তড়িৎ উত্তাপ এবং আলোক অনবরত তরঙ্গিত হইতেছে—বর্তমান বস্তুমত্রেরই বুকের ভিতরে প্রাণ ধুক্‌ধুক্‌ করিতেছে। (২) যাহার গুণে সত্তা প্রকাশ লাভ করে তাহারই নাম জ্ঞান। প্রকাশের নামই জ্ঞান—ভাতিই জ্ঞান। (৩) মনের বা ইচ্ছার মাঝের সমাধি স্থানটিই যে, আনন্দের স্থান তাহা একটু পূর্বে বলিয়াছি ; বলিয়াছি যে, মনের দুই অঙ্গ—(১) প্রাণঘাসা বাসনা এবং (২) জ্ঞানঘাস ঈশন । তাহার মধ্যে, প্রকাশা প্রকাশ চাওয়া বাসনাব কার্য্য, প্রকাশপ্রকাশ ঘটাইয়া তোলা ঈশনার কার্যা। মনের যে জায়গাটি এই দুই মানসাঙ্গের সমাধিস্থান অর্থাং যে স্থানটিতে বাসনা এবং ঈশন দুয়ে এক একে দুই হয়, সেই স্থানটিতেই আনন্দের প্রস্রবণ উন্মুক্ত হয়। ফলে, মানসসরোবর এক প্রকার ত্রিবেণীসঙ্গম—ধাসনা যমুনা, ঈশনা, গঙ্গা এবং আনন্দ সরস্বতী এই তিনের ত্রিবেণীসঙ্গম। দ্বন্দরহস্তের ভিতরে আর একটি যে রহস্য চাপ দেওয়া - আছে—সেইটিই চরম রহস্ত। সে রহস্য এই :– আমন্দ শুধু ষে কেবল তোমার আমাব দ্যায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্রহ্মাণ্ডের জ্ঞানের ঈশনা এবং প্রাণের বাসনার মিলন ক্ষেত্র বা সমাধিকেন্দ্র তাহা নহে। একদিকে যেমন তাহা তোমার আমার ষ্ঠায় পৃথক পৃথক জীবাত্মার জ্ঞানের ঈশন এবং প্রাণের বাসনায়ু, সমাধিকেন্দ্র, আর একটুিকে তেমি তাহা ক্ষুদ্র ব্ৰহ্মাও" এবং বৃহৎব্ৰহ্মাণ্ডের সমাধিকেন্দ্র। যোগী মহাপুরুষদিগের তো কথাই