পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/১৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Wó श्र्नूिई। SumitaBot (আলাপ) ১৭:২০, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (ইউটিসি) SumitaBot (আলাপ) ১৭:২০, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (ইউটিসি) ১৭:২০, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (ইউটিসি)&~~ ~తీA১৭:২০, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (ইউটিসি) SumitaBot (আলাপ) ১৭:২০, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (ইউটিসি) * কিন্তু উগ্র ও সত্যুেজ বলিয়াই রাজসিক ও মানসিক শক্তির শীঘ্ৰ লয় হইয়া থাকে। যে জ্বরে শরীরের উত্তাপ ১০৫ ডিগ্রীর অধিক হয়, সে জর অধিক ক্ষণ থাকে না এবং রোগীকেও অধিক ক্ষণ রাখে না । কিন্তু ধৰ্ম্ম সাত্ত্বিক শক্তি । সাত্ত্বিক শক্তির উগ্ৰতাও নাই, श्श व्लश७ नरे । निर्ज्याङ्क्रुद्धौ शिन्तूभंকরে হিন্দুসমাজকে নিত্যত্ব দিবেন বলিয়া প্রত্যেক হিন্দুর জীবনকে ধৰ্ম্মমুখী করিয়া গিয়াছেন। এবং সেই জন্যই নিত্যত্বপ্রিয় হিন্দুর স্মৃতিসংহিতাদিতে মনুষ্যের ক্ষণভঙ্গুর দেই ও ক্ষণস্থায়ী সংসার প্রভৃতি নিতান্ত অনিত্য বস্তুর সংরক্ষণ ও মঙ্গলবিধান পক্ষে যত বিধিবৃ্যবস্থা দেখিতে পাই, অনিত্যপার্থিবতাপ্রিয় কোন জাতির শাস্ত্ৰেই তত দেখিতে পাই না । নিত্যত্বপ্রিয় হিন্দুশাস্ত্রকারের অনিত্যত্বের এই অপরূপ আদর কেহ লক্ষ্য করিয়াছ কি ? ইহার অর্থ আর কিছুই নয়— ইহার অর্থ, মনুষ্যের অনিত্য দেহ ও অনিত্য সংসুার প্রভৃতিকে ধৰ্ম্মমুখী বা সাত্ত্বিক ভাবাপন্ন করিয়া উহার ক্ষয়লয়শীলতা হ্রাস করিয়া, তদ্বারা সমাজের নিত্যত্বপ্রাপ্তির বিধান বা সহয়তা করা । এই সকল কথার একটি গুরুতর তাৎপৰ্য্য এই যে, যে ধৰ্ম্মরূপ সাত্ত্বিক শক্তির সাহায্যে হিন্দুজাতি এক রকম । নিত্যজীবন লাভ করিতে পারিয়াছে, সেই শক্তিই অপর সকল শক্তি অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ এবং ইউরোপীয় পণ্ডিতেরা যে fittest বা যোগ্যতমের survival-এর কথা বলেন, বোধ হয়। সেই সাত্ত্বিক শক্তিসম্পন্ন, জাতিই সেই যোগ্যতম জাতি। আমাদের সাত্বিকতা পরিত্যাগ করাও উচিত নয় এবং সামাজিক নিত্যত্ব ছাড়িয়া সামাজিক পরিবর্তনশীলতার পক্ষপাতী হওয়াও উচিত