পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/১৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বুহ্মচৰ্য্য। yr A LLLLLL LSLLLLLLMLSSLLeLLeSLLLLLLLA LLLLL LeLLLLLLLLALLALATLeLeLELTALALeLLLLL LLLLLLLLSLLSTLSLLL MLMLekLLeAM eLeLMSMLMLMeeL LLq MLq حیحیہ کیسی سحر eHLLLLLLL L LLLLL LLLLLMLLLLLL LL LLL LLL LALALSASLMLASLSLLL LLLLTTLA LASA LSLALALLA L LS AAA AALLSLLLLS আত্মােদর বিনষ্ট হইয়া বিশ্বের প্রতি আদর ঘদ্ধিত হয়। যাহার তপস্যা যত কঠোর, তাহার কোমলতার তত প্ৰয়োজন। কারণ যত দিন জড়ত্ব তত দিন শ্রান্তি আর তত দিন বিশ্রামের আবশ্যকতা। প্রখর রবিকর পীড়িত পথিকের সুস্নিগ্ধ, সুগন্ধি জলের যত প্ৰয়োজন, আর ; কাহারো তত নয়, এবং “সেই পথিকের হাতে সেই জল যত পুণ্যপথগামী আৰু কাহারো ত তত নয়। সেই জন্য প্ৰাচীন ভারতে তপস্বীর তীপোবনেই বেশী ফুল ফুটিত, বেশী মৃগ মৃগী খেলাইয়া বেড়াইত, বেশী কল্লোলিনীর কলকণ্ঠ শুনা যাইত। আর ব্রহ্মপ্ৰিয় ব্ৰহ্মপ্রার্থী ব্ৰহ্মচারী ব্ৰহ্মের সংযোগে ব্ৰহ্মর সন্ধানে বিশ্ব দেখিয়া বিশ্বের সৌন্দৰ্য্যে যত সূক্ষ্মতা যত বিশুদ্ধতা যত পবিত্ৰতা যত এক প্ৰাণত যত একাত্মতা যত মোহপরিশূন্যতা দেখিয়া থাকেন, আর কেহ তত দেখিতে পান না । অন্ততঃ দেখিতে পাইতে পারেনু বলিয়া বোধ হয় না। এবং আমরা যাহাকে পৃথিবীর সৌন্দৰ্য্য বলি বোধ হয় একমাত্ৰ ব্ৰহ্মচারীই তাহার প্রকৃত অৰ্থ বুঝিতে সক্ষম, অপর সকলে সে সৌন্দৰ্য্যের কেবল অপমান বা অপব্যবহার করে। ব্ৰহ্মচারী ভিন্ন জগতের সৌন্দর্ঘ্যের প্রকৃত অধিকারী আর কেহ নাই। ব্ৰহ্মচারীর চক্ষে জগতের সৌন্দৰ্য্য দেখিও, তাহা হইলে সে সৌন্দর্ঘ্যের প্রসর তুমি যত দেখিবে, সে সৌন্দর্ঘ্যে ব্ৰহ্ম তুমি যত দেখিবে, আর কেহই তত দেখিবে না। ব্ৰহ্মচর্ঘ্যের নাম শুনিলে আজিকালি যাহাবু হাস্য পরিহাস • করিয়া থাকেন, তঁহাদের সম্বন্ধে কোন কথা না বলাই