পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/৩৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Tyr ७७8' r शिंकूड्र१ সাপেক্ষতুও আংশিক ছুইতে পারে না, উভয়ের যতদূর বিস্তার সে সাপেক্ষতাও ততদূর যুঁইবে। উদ্ভিদের জনন ক্রিয়া পৰ্যন্ত আছে। অতএব জননক্রিয়া পৰ্যন্ত পুং উদ্ভিদ এবং স্ত্রী উদ্ভিদ পরস্পরের সাপেক্ষ দেখা যায়। পশু পক্ষীর জনন স্মৃহ ছাড়া অপুত্যু স্নেহ পৰ্যন্ত স্থাছে। छांई পুশু,পক্ষীর মধ্যে স্ত্রী পুরুষের যোগ বা সাপেক্ষতু কেবলমাত্র জনন ক্রিয়ায় পৰ্য্যবসিত না হইয়া অনেকস্থলে, অপত্যপালন श्रशंख्ठ eंकि८ङ ८थ श्रांशु । भक्षू ষের ধৰ্ম্মবৃত্তি পৰ্য্যন্ত আছে। অতএব পুং মানুষ ও স্ত্রী মানুষ ধৰ্ম্মচৰ্য্যা পৰ্যন্ত পরস্পরের সাপেক্ষ না হইলে চলিয়ে কেন ? এই জন্য হিন্দু শাস্ত্রানুসারে স্ত্রী ও পুৰুষ বিবাহ দ্বারা এক না। হইলে ধৰ্ম্মচৰ্য্যা হয় না। হিন্দুর তত্ত্ববিদ্যায় যে কথা বলে হিন্দুর ক্রিয়াকৰ্ম্মে আচার-অনুষ্ঠানে সেই কথারই প্রয়োগ ও স্বার্থকতা থাকে। তত্ত্ববিদ্যায় এবং আচার অনুষ্ঠানে এমন মিল আর কোথাও দেখিতে পাওয়া যায় না। এই দিল্লি হিন্দু এবং অপরাপর জাতির মধ্যে একটি গুরুতর প্রভেদের কারণ । এবং সেই জন্য অপরাপর জাতি হিন্দুকে বুঝিতে পারে না । সন্ধীক না হইয়া ধৰ্ম্মচৰ্য্যা হয় না। হিন্দু শাস্ত্রের এই বিধানের মৰ্ম্ম এখন বোধ হয় কতক বুঝা গেল। ইহার মৰ্ম্ম এই যে “মানব জীবনের এত বড় উদ্দেশ্য যে মুক্তি তাহা লাভ করিতে তইলে স্ত্রী ভিন্ন গতি নাই । অতএব এখন নিৰ্ভয়ে বলিতে পারি যে পুরুষ সম্বন্ধে স্ত্রীর পদ হিন্দুর মধ্যে প্রকৃত পক্ষে যেমন সন্মানের ও গৌরবের কি খৃষ্টান কি মুসলমান কি ব্রাহ্ম কাহারো মধ্যে তৈমন নয়। হিন্দু কেবল etiquette দুরন্ত নয়। তাই আজ স্ত্রীর জন্য হিন্দুকে এত কথা শুনিতে হইতেছে।