পাতা:হিন্দুধর্ম্মের আন্দোলন ও সংস্কার.pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

38 | եւ لی হইতে কাশীধামে লইয়া যাওয়া হইল। মুrঙ্গরের সড়টা শাখা সভাকপে পৰিণত হইল। অনেক সন্ত্রান্ত ব্যক্তি ধৰ্ম্ম সভার সহায়তা কৰিতে লাগিলেন। পাকুডেব রাজা মুদ্রাযন্ত্র ক্ৰব কবিবার জন্য অর্থ প্রদান কবিলেন। কাশীধামে ধৰ্ম্মামৃত নামে একটা যন্ত্রালয় সংস্থাপিত হইল । ইহাব পর, ১২৯১ সালে শ্ৰীযুক্ত পণ্ডিত শশধৰ তৰ্কচূড়ামণি মহাশয়, এবং ইয়ুক্ত কুমার শ্ৰীকৃষ্ণ প্রসন্ন দেন মহোদয কলিকাতায় আগমন কৰত বক্তৃত ও উপদেশের দ্বাৰা নগৰ আলোলিত রুবিধা তুলিলেন। অনেকের হিন্দু ধন্মের প্রতি অনুরাগ জন্মিল। বলিতে কি, লোকে ব মনেব ভt'ব পর্যান্ত পরিবর্তন হই যা গেল । ধৰ্ম্ম কথা ব্যতীত কেহ কোন কথা শোনে না। ধৰ্ম্ম গ্রন্থ ব্যতীত কেহ কোন গ্রন্থ পড়ে না এবং যে নাটকে ধৰ্ম্মঘটিত আখ্যায়িকা নাই, সে নাটকের অভিনয় কেহ দেখে না। সুযোগ পাইয়া, কোন কোন ব্রাহ্মণ পণ্ডিত হিন্দুধৰ্ম্মপরিপোষক বক্তৃতাদি করিয়া অর্থোপার্জন করিতে লাগিলেন । নানা প্রকার গ্রন্থকর্তাব অত্যুদয় হইল, যাহারা ধৰ্ম্মবিষযক পুস্তক সকল প্রকাশু কুরিয়া তাহদেৰ জীবিক নির্বাহের উপায় স্থির কলিলেন এবং রঙ্গভূমির অধ্যক্ষগণ নিমাই সন্ন্যাস, বিৰমঙ্গল প্রভৃতি নাটকের অভিনয় করিয়া যথেষ্ট খ্যাতি লাভ কৱিযেন, ৪ তাহাব সঙ্গে সঙ্গে ঙ্ক তাহাদের অtয় বুদ্ধিও হইতে লাগিল। যদিও কয়েক জন স্বার্থপর ব্যক্তি দেখা