পাতা:হিমালয় - জলধর সেন.pdf/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

র্যাসগুহা । २०• প্ৰধান বিচারালয়ে অকারণে রাশি রাশি অর্থ জলস্রো", তার মত ভেসে १65छ् | पृ२६ খ-পাপ-তাপক্লিষ্ট শত শত নরনারী তাহদের বড় কষ্টে উপাৰ্জিত অর্থের দুই একটী পয়সা বঁচিতে তাই নিয়ে তীর্থ দৰ্শন কোর্তে যায়, দেবসৰ্ব্বণে সেই কষ্টোপার্জিত অৰ্থ দিয়ে আপনাকে কৃতাৰ্থ বোধ করে ; আর

  • エ!

বাইরে এসে দেখি স্বামীজী ও অচ্যুত বাবাজী আমার জন্যে অপেক্ষা করছেন। এইবার আমাদের মধ্যে প্রথম কথা উঠলে, “এখন কোথায় " K 0K DBBES S S BBBBBD BBB DBSS ttEEBDB BDBSSSBDEB 0 থে পথে লোক যায়, এত দিনে, আমরা তাই শেষ কর্ম , এই বার হোতে এক নূতন পথে যেতে হবে । সে পথে কখন লোক চলে না, এবং যাত্রীদল ও সে পথে যেতে আগ্রহ করে না । এই নূতন পথ দিয়ে আমাদের ব্যাস গুহা দেখতে যেতে হবে । এই নূতন পথে চলতে এক ও ন পাণ্ডাম সাহায্য লা ওয়া ভাল, স্থির কোরে একবার লছমিনারায়ণ পাণ্ডার খোজ করা গৈল । সে পূৰ্ব্বদিন রাত্রেই বদরিকাশ্রমে এসে সশরীরে হাজির (ki TCz ং ভূমীনারায়ণ দেবপ্রয়াগে আমাদের ভরসা দিয়েছিল যে, শীঘ্রই সেনারায়ণ শািন্দরে এসে পৌছবে ; কিন্তু এত শীঘ্ৰ আসবে তা একদিনও আমাদের মনে হয় নি! তার এত ভাড়াতাড়ি আসবার কােণ জিজ্ঞাসা কোরে জানতে পাল্লম, নারায়ণ দর্শন জন্যে যে ব্যাকুল হোয়ে সে এসেছে তা নয়, কাশীনাথ জ্যোতিষী মহাশয় তার একজন সম্রান্ত যজমান ; তার কাছে বিলক্ষণ দশটাকা প্ৰাপ্তির সম্ভাবনা ; কিন্তু “রামনাথাকি চাচীর” দ্বার সে কাজটা যথাবিহিত সম্পন্ন হবে, লছমীনারায়ণের সে আশা ছিল না ; তাই সে প্ৰাণপণে হেঁটে এসেছে। জ্যোতিষ মহাশয় সেই রাত্রেই বদরীপথ পৌছেছেন। আমরা তাকে পাণ্ডুকেশ্বরে রেখে এসেছিলুম; তার |”র আমরা ঘুরতে ঘুরতে আসছি, তিনি বাহকস্কন্ধে নির্ভাবনায় আসা