ჯა8 o দুষ্মন্ত। মৃগয়া। বঙ্গ-সাহিত্য-পরিচয়। অনেক করিল দান গালৰ মুনিরে। তুষ্ট হৈয়া দান সব নিল দ্বিজবরে॥ ক্ষীর পান চন্দ্রহাস বিষয়া করিল। রত্ন-সিংহাসনে দোহে শয়ন করিল। ভজ কৃষ্ণ-পদ-দ্বন্দ্ব চিত্ত অভিলাষ। ভকতি করিয়া বলে ঘনশুমে দাস॥ রাজেন্দ্র দাসের মহাভারত। আদি পর্ব্ব। রাজেন্দ্র দাসের কোন পরিচয় পাওয়া যায় নাই। ইনি প্রাচীন কালের একজন প্রসিদ্ধ কবি ছিলেন। ইহার রচিত শকুন্তলার ২০০২৫০ বৎসরের হস্তলিখিত পুথি আমরা অনেকগুলি পাইয়াছি। সাধারণতঃ সঞ্জয়-রচিত মহাভারতের পুথির মধ্যে রাজেন্দ্র দাসের এই আখ্যান দৃষ্ট হইয়া থাকে। শকুন্তলার উপাখ্যান। দুষ্মন্ত নৃপতি নাম ইলুর তনয়। ইন্দ্র আদি দেবতা কম্পিত তার ভয়॥ দুৰ্জ্জয় প্রচণ্ড তেজ অতুল মহিমা। স্বর্য্যের প্রভ হ যথা তত দুর সীমা॥ (১) পৃথিবী শাসিল রাজ্য করে নিজ বলে। এমত ধার্ম্মিক রাজা নাহি ক্ষিতিতলে॥ 臺 豪 豪 豪 সর্ব্ব সৈন্ত আদেশ করিল মহাবল। মৃগয়া করিতে সৈন্ত সাজোঁক সকল। হস্তী ঘোড়া রথ রথী পাইক পদাতি। সাজিল সকল সৈন্ত যত যোদ্ধাপতি॥ অনেক করিল সৈন্ত প্রবন্ধ সংহতি। অৰ্দ্ধ রাজ্য সাজিলেক দুষ্মন্ত নৃপতি॥ (১) স্বর্য্যের প্রভা যতদুর যায়, ততদুর পর্য্যন্ত তাহার প্রভাব।