প্রবাদমালা (১৮৬৮)/র
অবয়ব
র
- রক্তের তেজে কথা না কওয়া।
- রঘুনাথ ঠাকুরকে খেল বাঘে।
অন্য লোক কোথায় লাগে। - রঘুনাথের শিষ্য।
- রঘুনাথের বেগার।
- রণে কাটা কাটি হচ্ছে।
- রতন বাবুর নাতি, স্বর্গে দিবেন গোটা কতক বাতী।
- রথ দেখাও হয়, কলা সেচাও হয়।
- রন্ধনের চাউল চর্ব্বণে যায়।
- রমানাথের এঁড়্যে, বহিবেও না,
বহিতে দিবেও না। - রসাতলে দেওয়া (বা পাঠান)
- রসুন বলেন কাঁচকলা ভাই, তোমার বড় খোষা।
ছকু বলেন নকোরে ভাই, এবড় তামাসা। - রক্ষকে ভক্ষণ করে, তারে কে রাখিতে পারে।
- রাই কুড়ায়ে বেল।
- রাঁড়ের পুঁজি।
- রাঁধুনীর সঙ্গে পীরিত থাকিলে, ভোজনে সুখ হয়।
- রাখালের কাছে শালগ্রাম।
- রাগ চণ্ডাল।
- রাগীর মুখ কোথাও নাই।
- রাঙ্গামুখ মূল পারা।
- রাজাজি আর পঞ্চা তেলি।
- রাজাদের ঘুড়ী, এক বিয়েনে বুড়ী।
- রাজা মারে দোহাই দিব কার।
- রাজা ধন বিলান,
অন্দরে কুড়ান্ কে? না রাণী। - রাজা যম উভয় বিরুদ্ধ।
- রাজা যেমন গবাচন্দ্র, পাত্র তার তেমনি।
তাঁত গাড়েতে পড়ে ঘোড়া, ঘাড় করেছে এমনি - রাজায়২ যুদ্ধ হয়, নল খাক্ড়ার প্রাণ যায়।
- রাজারও রেয়ত নই, সাধুরও খাতক নই।
- রাজার কাছে কোটালের দোহাই।
- রাজার দোষে রাজ্য নষ্ট,
স্ত্রীর দোষে স্বামীর কষ্ট। - রাজার মা কাকের ছাঁ বিয়েছে।
- রাজার মাটী, বেশ্যার পাটি।
- রাজার রাজপাট, যোগীর ঝুলি কাঁথা
- রাজার সুখে অরণ্যে বাস।
- রাজার সুখে বনে বাস,
কি করে কলা কাপাস। - রাজী বড় বৌ, তার আবার ঠাকুরঝি।
- রাত উপাসী হাতী পড়ে।
- রাম কামারের ধন, রাম কামারেই গেল।
- রাম্দুলাল সরকারের পুরুত।
- রাম না হৈতে রামায়ণ।
- রামের কুঁড়ে লক্ষ্মণের কুঁড়ে।
উড়ে গেল মোর কিসের কুঁড়ে। - রুখা মাথায় তেল দেয় না,
তেলা মাথায় তেল। - রুধির নয়ে বিষয়।
- রূপে মারি নাথী, গুণে ধরি ছাতি।
- রূপের গৌরবে বাঁ পায়ের নাথী।
- রাবণ জিতে সীতা নিতে, নারবে রঘুনাথ।
- রাবণের কালনিমি মামা।
- রাবণের চুলি।
- রাবণের দোষে সমুদ্রে বন্ধন।
- রেওর স্বর্গেও চিঁড়ে দই।
- রোগী যেমন নিম খায় মুদিয়ে নয়ন।