উইকিসংকলন:প্রধান পাতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিসংকলন থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bastique (আলোচনা | অবদান)
+ interwikis
Frdayeen (আলোচনা | অবদান)
add category
৭২ নং লাইন: ৭২ নং লাইন:
| valign=top style="background-color:#edeee1;" |
| valign=top style="background-color:#edeee1;" |
<div style="margin-top:1.2em;font-size:120%;"><span style="color:#e87727;">&#x25a0;</span> <u>'''{{noir|[[:category:বিজ্ঞান|বিজ্ঞান]]}}'''</u> <span style="color:#375493;">&#x25a0;</span> <span style="color:#4d8ac0;">&#x25a0;</span> <span style="color:#7bbce5;">&#x25a0;</span></div>
<div style="margin-top:1.2em;font-size:120%;"><span style="color:#e87727;">&#x25a0;</span> <u>'''{{noir|[[:category:বিজ্ঞান|বিজ্ঞান]]}}'''</u> <span style="color:#375493;">&#x25a0;</span> <span style="color:#4d8ac0;">&#x25a0;</span> <span style="color:#7bbce5;">&#x25a0;</span></div>
পদার্থবিজ্ঞান;
[[:Category:পদার্থবিজ্ঞান|পদার্থবিজ্ঞান]]|

রসায়ন;
[[:Category:রসায়ন|রসায়ন]]|


<div style="margin-top:1.2em;font-size:120%;"><span style="color:#e87727;">&#x25a0;</span> <u>'''{{noir|[[:Catégorie:ধর্মীয় বিষয়বস্তু|ধর্ম]]}}'''</u> <span style="color:#375493;">&#x25a0;</span> <span style="color:#4d8ac0;">&#x25a0;</span> <span style="color:#7bbce5;">&#x25a0;</span></div>
<div style="margin-top:1.2em;font-size:120%;"><span style="color:#e87727;">&#x25a0;</span> <u>'''{{noir|[[:Catégorie:ধর্মীয় বিষয়বস্তু|ধর্ম]]}}'''</u> <span style="color:#375493;">&#x25a0;</span> <span style="color:#4d8ac0;">&#x25a0;</span> <span style="color:#7bbce5;">&#x25a0;</span></div>

১০:৩৬, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

উইকি-উৎসে স্বাগতম
উন্মুক্ত গ্রন্থাগার যা যে কেউ সম্পাদনা করতে পারেন
মোট নিবন্ধের সংখ্যা : ৩২,৬৬৮

 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ধরণ: গল্প | কবিতা | প্রবন্ধ | উপন্যাস | চিঠিপত্র | নাটক | পুঁথি | কথিকা | ভ্রমণকাহিনী | শিশু সাহিত্য

সাহিত্যিক যুগসমূহ: প্রাচীন | মধ্যযুগীয় | আধুনিক |

 

কাজী নজরুল ইসলাম
কাজী নজরুল ইসলাম

দর্শন : দর্শন |

রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও পৌরনীতি : রাষ্ট্রবিজ্ঞান |

ইতিহাস : ইতিহাস |

পদার্থবিজ্ঞান; পদার্থবিজ্ঞান|

রসায়ন; রসায়ন|

কুরআন


সঙ্গীত | রবীন্দ্র সঙ্গীত | নজরুল সঙ্গীত| লোক সঙ্গীত

স্থানীয় দলিলপত্র | আন্তর্জাতিক দলিলপত্র

ময়মনসিংহ গীতিকা | ঠাকুরমার ঝুলি

o  লেখকদের নামের নির্ঘন্ট



o  বিভিন্ন ফরম্যাটে রচনাসমূহ 
অডিও ফরম্যাট : Liste
অন্যান্য : পিডিএফ - ডক



o  বিশিষ্ট লেখকবৃন্দ




o  বাংলা ভাষায় পাবলিক ডোমেইন লেখা সমূহের তালিকা




টেমপ্লেট:Noir (সহায়িকা)




o মানোন্নয়নের নীতিমালা

টেমপ্লেট:মানোন্নয়ন



o সাধারণ তথ্য

বর্ণনা
উৎস সুনির্দিষ্টভাবে কোনো উৎস উল্লেখ করা হয়নি। দয়া করে এই মিডিয়ার পাতাটিকে সম্পাদনা করুন এবং উৎস প্রদান করুন
তারিখ
প্রণেতা/লেখক
অনুমতি
(এই ছবিটির পুনঃব্যবহার)

নিচে দেখুন।



নির্বাচিত লেখা...

এই নির্বাচিত বইটির Mobi ফাইল ডাউনলোড করুন। এই নির্বাচিত বইটির EPUB ফাইল ডাউনলোড করুন। এই নির্বাচিত বইটির ODT ফাইল ডাউনলোড করুন। এই নির্বাচিত বইটির PDF ফাইল ডাউনলোড করুন।

বড়দিদি প্রখ্যাত সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি সামাজিক উপন্যাস। ১৯১৩ সালে পুস্তকাকারে প্রকাশিত লেখকের নামে প্রকাশিত প্রথম রচনা। রচনাটি দশটি পরিচ্ছেদে সমাপ্ত। ১৩১৪ বঙ্গাব্দ (১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে) সরলা দেবী সম্পাদিত ‘ভারতী’ পত্রিকার বৈশাখ-আষাঢ় সংখ্যায় উপন্যাসটি ধারাবাহিকভাবে প্রথম প্রকাশিত হয়। প্রথম দুই সংখ্যায় লেখকের কোনো নাম মুদ্রিত হয়নি। বড়দিদি প্রকাশের পাঁচ বছর আগে ‘মন্দির’ নামে একটি গল্প ‘কুন্তলীন পুরস্কার ১৩০৯’ নামের একটি সাহিত্য স্মরণিকায় প্রথম ছাপা হয়েছিলো। ‘মন্দির’ গল্পটি যদিও শরৎচন্দ্রের লেখা, কিন্তু এটি তখন তাঁর মামা ও বাল্যবন্ধু সুরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের নামে মুদ্রিত হয়েছিলো। ১৯০৭ সালে ‘ভারতী’তে বড়দিদি প্রকাশকালে শরৎচন্দ্র বার্মার রেঙ্গুনে বাস করতেন। ‘ভারতী’ পত্রিকায় বড়দিদি প্রকাশের বিষয়ে শরৎচন্দ্র কিছুই জানতেন না। প্রকাশের পূর্বে তো নয়ই, প্রকাশের সময়ও নয়। বড়দিদি প্রকাশের বিষয়ে শরৎচন্দ্রের কিছুই না জানার কারণ হলো- ‘ভারতী’তে বড়দিদি প্রকাশের সার্বিক দায়িত্বটি পালন করেন তাঁর বাল্যবন্ধু সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায়। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন-“১৯০১ সালে ভাগলপুর ছেড়ে যাবার আগে গল্পে-উপন্যাসে তিনটি খাতা ভরে উঠেছিলো শরৎচন্দ্রের-তিন খণ্ডের সে-ই সঙ্কলনের নাম ছিলো ‘বাগান’। ‘বাগান’ সঙ্কলনের প্রথম খণ্ডে ছিলো ‘বোঝা’, ‘কাশিনাথ’, ‘অনুপমার প্রেম’ আর ‘সুকুমারের বাল্যকথা’; দ্বিতীয় খণ্ডে ‘কোরেল’, ‘শিশু’ (বড়দিদি), ‘চন্দ্রনাথ’ আর তৃতীয় খণ্ডে ছিলো ‘দেবদাস’।”

এই উপন্যাসের কাহিনীর নায়িকা যুবতী হওয়ার আগেই অকাল বৈধব্যের শিকার হয়। জমিদারী প্রথা এবং তৎকালীন ধনী সম্প্রদায়কে লেখক খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। সুরেন্দনাথ জমিদারের সন্তান, নিজ খেয়ালের মালিক। সে যেমন চায় জীবনটাকে সেই খাতে নিয়ে যেতে চায়। গৃহ শিক্ষকের ভূমিকায় তার কাহিনীতে মাধুরীর সাথে আলাপ। ক্রমে ক্রমে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে আবার তাদের পুনরায় সাক্ষাৎ হয়।

এ পৃথিবীতে এক সম্প্রদায়ের লোক আছে, তাহারা যেন খড়ের আগুন। দপ্ করিয়া জ্বলিয়া উঠিতেও পারে, আবার খপ্ করিয়া নিবিয়া যাইতেও পারে। তাহাদিগের পিছনে সদা-সর্ব্বদা একজন লোক থাকা প্রয়োজন,—সে যেন আবশ্যক অনুসারে, খড় যোগাইয়া দেয়। গৃহস্থ-কন্যারা মাটির দীপ সাজাইবার সময় যেমন তৈল এবং শলিতা দেয়, তেমনি তাহার গায়ে একটি কাটি দিয়া দেয়। প্রদীপের শিখা যখন কমিয়া আসিতে থাকে,—এই ক্ষুদ্র কাটিটির তখন বড় প্রয়োজন,—উস্কাইয়া দিতে হয়; এটি না হইলে তৈল এবং শলিতাসত্ত্বেও প্রদীপের জ্বলা চলে না। সুরেন্দ্রনাথের প্রকৃতিও কতকটা এইরূপ। বল, বুদ্ধি, ভরসা তাহার সব আছে, তবু সে একা কোন কাজ সম্পূর্ণ করিতে পারে না। খানিকটা কাজ সে যেমন উৎসাহের সহিত করিতে পারে, বাকিটুকু সে তেমনি নীরব আলস্যভরে ছাড়িয়া দিয়া চুপ করিয়া বসিয়া থাকিতে পারে। তখনই একজন লোকের প্রয়োজন—সে উস্কাইয়া দিবে।সুরেন্দ্রের পিতা সুদূর পশ্চিমাঞ্চলে ওকালতি করিতেন।
(বাকি অংশ পড়ুন..., অন্যান্য নির্বাচিত লেখা খুঁজুন)



টেমপ্লেট:উইকিমিডিয়া প্রকল্প