ம்- Unadha al କ8 যে যাই বলুক, বিষয় একই।--কেবল নামের বিভিন্নতা। ধিনি God, डिनिश् कांकी, डिनिश् विद, डिनिश् अश्क, डिनिश् श्रव्रभांया । যখন আমরা তঁাকে ভাবি যে, তিনি নিক্রিয়, কোন কিছুই করিতেছেন না, তখন আমরা তঁাকে ব্রহ্ম বলি ; আবার যখন আমরা ভাবি যে, তিনি সৃষ্টি-স্থিতি-লয় সব কাজই করেন, তখন আমরা তঁাকে শক্তি বলি, কালী বলি, দুৰ্গা বলি। ফলে কালী, ব্রহ্ম, শিব, সব এক বস্তু। ভাবের দিক । (৪) বেদান্তবাদীরা সংসার ভাবময় দেখেন, তাহারা ংসারটাকে স্বপ্নময় দেখেন। তঁহারা বলেন, ব্রহ্ম স্বাক্ষীস্বরূপ। এই প্রসঙ্গে তিনি একটা গল্প বলিতেন। १ांझनेि এই - “কোন দেশে একটা চাষা বাস করিত । চাষাটা S DBBD T S SDD DBDBBD DB BB D SS DDBBDD দিন ছেলে ছেলে ক’রে তার একটা ছেলে হ’লে । ছেলের নাম রাখলে-হারু। কোন দুঃখ-কষ্টের ব্যাপার হ’লে সেটা বড় গায়ে মাখে না। হারুকে সবাই ভালবাসে। মাও ভালবাসে, বাবাও ভালবাসে । গায়ের লোক সবাই ভালবাসে । এক দিন চাষা মাঠে কাজ ক’রচে, এমন সময় একটা লোক এসে চাষাকে বল্লে, “তোমার হারুর কলেরা হয়েছে!” সংবাদ শুনে চাষা তাড়াতাড়ি বাড়ী এল। ছেলেটিকে অনেক চিকিৎসা করা’লে। কিন্তু ছেলেটি বঁচিল না, মরে গেল। বাড়ীর সবাই ছেলেটির জন্য শোকে কাতর হয়ে পড়লো,-কিন্তু হারুর বাপ সেই জ্ঞানী-চাষার কিছুই হ’লে না। সেই আবার সকলকে বুঝাতে লাগলো,-শোক ক’রে কি হবে, শোক ক’রে কোন ফল নাই। সকলকে বুঝিয়ে শুঝিয়ে সে আবার মাঠে কাজ করতে গেল। তাহার মনে কোন বিকার নাই। কিন্তু বাড়ী ফিরে এসে দেখলে যে, তা’র স্ত্রী খুব কঁাদচে। সে তখন তা’র স্ত্রীকে আবার বুঝাতে গেল। लौ ८ञ्ज “ळूमि वङ् निष्ट्रे ; cऊांशां *द्रौ८ब्र 6मां भांश्च। নেই ; ছেলেটার জন্য একবারও কঁদিলে না ? কেমন লোক গা তুমি ?” জ্ঞানী-চাষা তখন তাহাকে বুঝাইয়া বলিল,-“দেখ, কাল রাতে আমি একটা স্বপ্ন দেখেচি। আমি অনাথবন্ধু । চাষা মনের আনন্দে চাষ বাস করে ; ) [ প্রথম বর্ষ, শ্রাবণ, ১৩২৩৷৷ যেন রাজা হয়েচি, আমার অনেক পাত্র মিত্র জুটচে, BDB BB BDDBDD0DSBDB BB BDDB DDD DBLD S DDD খুব সুখে স্বচ্ছন্দে আছি। তাহার পর ঘুমটা ভেঙ্গে গেল। gDDB DD DBBS S BDBDDSSYDDBDB YYS BDB BDBB কি সেই স্বপ্নেদেখা আট আটটা ছেলের জন্য শোক করি ” চাষাটা জ্ঞানী কি না, তাই সে সিদ্ধান্ত করেছিল যে, ঘুমাইয়া যে স্বপ্ন দেখা যায়, তাহা যেমন মিথ্যা, জাগিয়া এই সংসারটা যেরূপ দেখা যায়, তাহাও তেমনই মিথ্যা । সংসার সবই মিথ্যা । তিন গুণ । (৫) সংসারে নানারকমের মানুষ আছে । যা’র যেমন গুণ, সে তেমনই মানুষ হয়। সত্ত্ব, রজঃ ও তমোগুণ । এই তিন গুণেরই ভিন্ন স্বভাব। তমোগুণী লোকের স্বভাব, অহঙ্কার, নিদ্রা, বেশী খাওয়া, কাম, ক্রোধ, এই সব । রজোগুণী লোক আপনাদিগকে সাংসারিক কাজে বড় বেশী জড়ায়। তাহদের সব ফিট্ফাটু ; কাপড়-চোপড় ঘরবাড়ী সব বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ; বৈঠকখানায় ছবি । যখন সন্ধ্যা আহ্নিক বা ঈশ্বরচিন্তা করে, তখন খুব আড়ম্বর করে। তসর গরদ পারে, গলায় রুদ্রাক্ষের মালা দেয়, আবার সেই মালার ভিতর সোণার রুদ্রাক্ষও দুই একটা রাখে ; তাহারা খুব জাকালি ক’রে ঠাকুরবাড়ী করে। যদি কেউ দেখিতে আসে ত খুব ঘূর্ত্তির সহিত উহা দেখায় আর বলে, এ দিকে আসুন, দেখুন শ্বেতপাথরের সিঁড়ি, মার্ব্বেলপাথরের মেজ, ষোল ফোকর নাটমন্দির। ভিখারীকে দুমুটো ভিক্ষে দিয়ে খবরের কাগজে তাহা নিজে ঢাকা পিটায়। লোক জানিয়ে দান করে এবং যা কিছু ধর্ম্মকর্ম্ম করে, সব যশের জন্যলোকের নিকট বাহাদুরী করবার জন্য । সত্ত্বগুণী লোকেরা খুব শিষ্টশান্ত । ইহাদের যেমন তেমন পোষাক হ’লেই হলো, রোজগারে পেট চলে গেলেই হ’লো, টাকার জন্য লোকের মোসাহেবী করে না । কোন বিষয়ের জন্য খুব ব্যস্ত হয় না ; মানসন্ত্রমের দিকে লক্ষ্য করে না । ইহার গোপনেই ঈশ্বরচিন্তা করে—ন্দানধ্যান ক্রিয়াকর্ম্ম করে। ইহারা যেভাবে কাজ করে, তাছাতে লোকে ইহাদের কাজ টের পায় না ।