প্রথম খণ্ড-চতুর্থ সংখ্যা । ] -hamaha-a ܫܦ ܦܒܚ. am-m ܫ ܒܩ প্রবচন সকলের প্রভাবনা করেন, ১৯ । শ্রত বিষয়ের বহুমান্য করেন, ২০ । যথাশক্তি দেশপর্যটন, তীর্থযাত্রাদিদ্বারা প্রবচন সকলের প্রভাবনা করেন । এই যে বিংশতি প্রকার বিষয়ের কথা লেখা হইল, এই সকল পদের উপযুক্ত সেবক যিনি, তিনিই তীর্থঙ্কর উপাধি পাইয়া থাকেন । এই সকল তত্ত্ব শ্রীজ্ঞতাস্ত্রত্রে রুঠিয়াছে । যিনি তীর্থঙ্কর, তিনি নির্ব্বাণ অর্থাৎ মোক্ষাপ্রাপ্ত হন, পুনরায় তঁহাকে সংসারে আসিতে হয় না। র্যাহারা এই সকল ধর্ম্মকৃত্যগুলি সমাপন করিয়া পূর্বে তীর্থঙ্কর হইয়াছেন ও ভবিষ্যতে তীর্থঙ্কর হইবেন, সকলেই এক প্রকার জ্ঞানের কথাই বলিবেন । তীর্থঙ্করের দুই প্রকারের ধর্ম্মবাক্য বলেন। একশ্রুতিধর্ম্ম, দ্বিতীয়-চরিত্রধর্ম্ম । শ্রুতিধর্ম্ম দ্বাদশাঙ্গবিশিষ্ট ও চরিত্রধর্ম্ম সাধুলোক ও গৃহস্থাদিগের ধর্ম্ম ।
- उक्षप्प्रं नव्र}ि उद्ब, রচিয়াছে ।
शङ्कप्रदा, नफुकाब्र, bा ि१ठि 可可可育1 জীব, অজীবি, পুণ্য, পাপ, আস্রাব, সংবর, নিৰ্জরা, বন্ধ, (शांश, डीछे नल िडदू । এই নব তন্ধুের সম্যক ব্যাখ্যা জৈন্যধর্ম্মপ্রবন্ধে গত বারে প্রকাশ করিয়াছি। शgनदा । ধর্ম্মাস্তিকায় —জীব ও পুদগল প্রভৃতির চলিবার সাহায্যকারী যাহা, তাহাই ধর্ম্মাস্তিকায়, যেমন মৎস্যের চলিবার জন্য 丐研1 অধর্ম্মাস্তিকায়—জীব ও পৃদগলের স্থিতিতে সঙ্গায়কারী, যেমন রাস্তাতে পথিকদিগের আশ্রয়স্থল বৃষ । আকাশাস্তিকায়-সর্বপদার্থগুলি থাকিবার অবকাশ দেয়, যেমন মাটির জালা । জীবাস্তিকায়-চৈতন্যাদি লক্ষণযুক্ত প্রথমবস্তুসম্বন্ধে জীবতত্ত্বে উল্লেখ করিয়াছি। পুদগলাস্তিকায়—কারণরূপ পরমাণু হইতে লইয়া সর্ব্বকার্য্য-রূপ, বর্ণ, গন্ধ, রস, স্পর্শ, শব্দ, ছায়া, আতপ, খাদ্যোৎ, পৃথিবী, চন্দ্র, সূর্য্য, গ্রহ, নক্ষত্র, তারা, নরক, স্বৰ্গাদি যে স্থানে তথা পৃথিবীকায় শরীয় এবং জল, অগ্নি, পবন, বনস্পতি, শরার, ঐ সকলই যাহা পূর্ব্বে বলা হইল, পুদগলাস্তিকায়ের কার্য্য। এই পুগলাস্তিকায় হইতেই এই দৃশ্যমান জগতের বস্তু সকলের পরিবর্তনাদি সাধিত হয় এবং বিচিত্র প্রকার বস্তু সকল ও উৎপন্ন হয় । এই নব দ্রব্য হইতে যাহা পুরাতন, 3*5 बादश्। कब्रिभाrछ, 6न नकल कॉल छला। জৈনমতের স্বরূপ। - ---it-ergies Wes A TSRS) S) জৈনমতে ছয় বস্তুর জীবের সহিত এক সম্বন্ধবিশিষ্ট বলিয়া উক্ত আছে। উহাকে ষটুকায় বলে। এখন তাহার ব্যাখ্যা করিব । পৃথিবীকায়, আপতকায়, তেজস্কায়, বায়ুকায়, বনস্পতিকায়, ত্রিসকায়,-“এই ষটুদ্রব্য। ইহার মধ্যে যাহা পৃথিবী, তাহা একেন্দ্রিয় অর্থাৎ স্পর্শেন্দিয়সম্পন্ন অসংখ্য জীবদ্বারা এই পৃথিবী এবং পৃথিবীর যে ভাগের উপর অগ্নি, ক্ষার, তাপ ও শীতোষ্ণাদি একত্র মিলিত হইয়াছে, সেই ভাগের জীবেরই মৃত্যু হইয়া থাকে। আর তিন ভাগের জীবের শরীর ক্ষয় হয় না। ঐ তিন ভাগকে অচিত্ত পৃথিবী কহে । এই পৃথিবী-যাহাতে আমরা বাস করিতেছি, এ স্থানে সময়ে সময়ে অসংখ্য জীব উৎপন্ন হয় এবং অসংখ্য জীব মৃত্যুমুখে পতিত হয়। এই পৃথিবী অনাদি অনন্তকাল এই ভাবেই রহিবে। চন্দ্র, সূর্য্য, তারকাদি ও অনন্তকাল। এইভাবে জগতে রহিবে । এখন আপকায়িক কাহাকে বলে, তাহা দেখিব । জলদ্বারা যে সকল জীবের শরীর উৎপন্ন হয়, তাহাদিগকে আপ কায়িক জীব কঠে। জগতে যত জল আছে, উচ্চা আর কিছু নহে, অসংখ্য জীবপিণ্ড বা শরীর মাত্র । তাহারা অতি সূক্ষ্ম্যাতিসূক্ষ্ম । অগ্নিদ্বারা জল সংশোধিত বা জলে অগ্নিসংস্পৰ্শ চাইলে উষ্ঠাকে অচিন্তু আপাকায় কহে। নতুবা সর্ব্বজলই সজীব । তেজস্কায়--- অগ্নিই তেজস্কিায়। ঐ অগ্নিও অসংখ্য জীবপিণ্ড বা শরীর মাত্র। অগ্নির মধ্যস্থ জীবের মৃত্যু হইলে ঐ সকল জীবদেহের ভস্মাদি রহিয়া যায়। পবন বা বাতাস ও অসংখ্য জীবপিণ্ড বা শরীর। এই চক্ষুষ নেত্রাদিদ্বারা পবনস্থ জীবমণ্ডলীকে দেখা যায় না। আর পাখা-আদি হইতে উৎপন্ন যে পবন, তাহাতে কোন জীব থাকে না । কারণ, উহা আসল বা প্রকৃতি পবন নহে। কিন্তু পাখা- আদি অর্থাৎ পাখার চালনা দ্বারা যে পবন উৎপন্ন হয়, উহাতে পুদগল হইতে পবনসদৃশ পরিণামের ক্ত পাওয়া যায় বলিয়াই উচ্চা হইতে পাবনের বা বাতাসের नड ड्ट्रङत्र कद्र शात्र । বনস্পতিকায়। --কান্দমূল্যাদি-প্রমুখ যে সকল বনস্পতি, উহাতে অনন্ত জীব রহিয়াছে ; আর যাহা বৃক্ষাদি বনস্পতি, তাহাতে ও অসংখ্যা জীব রহিয়াছে ; যে বনস্পতিতে অগ্নিBDDD BDDD DB DBD BB DBBDD DBBS gD BBBuDuDuD0 জীবের শরীর। কিন্তু তিন পদার্থে বা বনস্পতিতে জীব থাকে না । পূর্ব্বোক্ত পৃথিবী, আপু, তেজ, বায়ু, বনস্পতি,--এই পাচটি মাত্র স্পর্শেন্দ্রিয় আছে। এই পঞ্চকায়ে বসতিবশতঃ জীবগণকে একেন্দ্রিয় জাবি কহে । জৈন প্রজ্ঞাপনাসূত্রে উতার বিস্তৃত বিবরণ পাওয়া যায়। আচারাঙ্গসূত্রে এই • পাচ প্রকার জীবের সিদ্ধিসঙ্গন্ধে জ্ঞানলাভ করা যায়। এই
